Recent Updates
Bangladesh
All Countries
Afghanistan
Albania
Algeria
American Samoa
Andorra
Angola
Anguilla
Antarctica
Antigua and Barbuda
Argentina
Armenia
Aruba
Australia
Austria
Azerbaijan
Bahamas
Bahrain
Bangladesh
Barbados
Belarus
Belgium
Belize
Benin
Bermuda
Bhutan
Bolivia
Bosnia and Herzegovina
Botswana
Bouvet Island
Brazil
British Indian Ocean Territory
Brunei Darussalam
Bulgaria
Burkina Faso
Burundi
Cambodia
Cameroon
Canada
Cape Verde
Cayman Islands
Central African Republic
Chad
Chile
China
Christmas Island
Cocos (Keeling) Islands
Colombia
Comoros
Congo
Cook Islands
Costa Rica
Croatia (Hrvatska)
Cuba
Cyprus
Czech Republic
Denmark
Djibouti
Dominica
Dominican Republic
East Timor
Ecuador
Egypt
El Salvador
Equatorial Guinea
Eritrea
Estonia
Ethiopia
Falkland Islands (Malvinas)
Faroe Islands
Fiji
Finland
France
France, Metropolitan
French Guiana
French Polynesia
French Southern Territories
Gabon
Gambia
Georgia
Germany
Ghana
Gibraltar
Guernsey
Greece
Greenland
Grenada
Guadeloupe
Guam
Guatemala
Guinea
Guinea-Bissau
Guyana
Haiti
Heard and Mc Donald Islands
Honduras
Hong Kong
Hungary
Iceland
India
Isle of Man
Indonesia
Iran (Islamic Republic of)
Iraq
Ireland
Israel
Italy
Ivory Coast
Jersey
Jamaica
Japan
Jordan
Kazakhstan
Kenya
Kiribati
Korea, Democratic People's Republic of
Korea, Republic of
Kosovo
Kuwait
Kyrgyzstan
Lao People's Democratic Republic
Latvia
Lebanon
Lesotho
Liberia
Libyan Arab Jamahiriya
Liechtenstein
Lithuania
Luxembourg
Macau
Macedonia
Madagascar
Malawi
Malaysia
Maldives
Mali
Malta
Marshall Islands
Martinique
Mauritania
Mauritius
Mayotte
Mexico
Micronesia, Federated States of
Moldova, Republic of
Monaco
Mongolia
Montenegro
Montserrat
Morocco
Mozambique
Myanmar
Namibia
Nauru
Nepal
Netherlands
Netherlands Antilles
New Caledonia
New Zealand
Nicaragua
Niger
Nigeria
Niue
Norfolk Island
Northern Mariana Islands
Norway
Oman
Pakistan
Palau
Palestine
Panama
Papua New Guinea
Paraguay
Peru
Philippines
Pitcairn
Poland
Portugal
Puerto Rico
Qatar
Reunion
Romania
Russian Federation
Rwanda
Saint Kitts and Nevis
Saint Lucia
Saint Vincent and the Grenadines
Samoa
San Marino
Sao Tome and Principe
Saudi Arabia
Senegal
Serbia
Seychelles
Sierra Leone
Singapore
Slovakia
Slovenia
Solomon Islands
Somalia
South Africa
South Georgia South Sandwich Islands
Spain
Sri Lanka
St. Helena
St. Pierre and Miquelon
Sudan
Suriname
Svalbard and Jan Mayen Islands
Swaziland
Sweden
Switzerland
Syrian Arab Republic
Taiwan
Tajikistan
Tanzania, United Republic of
Thailand
Togo
Tokelau
Tonga
Trinidad and Tobago
Tunisia
Turkey
Turkmenistan
Turks and Caicos Islands
Tuvalu
Uganda
Ukraine
United Arab Emirates
United Kingdom
United States
United States minor outlying islands
Uruguay
Uzbekistan
Vanuatu
Vatican City State
Venezuela
Vietnam
Virgin Islands (British)
Virgin Islands (U.S.)
Wallis and Futuna Islands
Western Sahara
Yemen
Zaire
Zambia
Zimbabwe
-
শিবিরের সাইন্স ফেস্টে একজন ক্ষুদে বিজ্ঞানীর চমৎকার বিশ্লেষণ।।শিবিরের সাইন্স ফেস্টে একজন ক্ষুদে বিজ্ঞানীর চমৎকার বিশ্লেষণ।।0 Comments 0 Shares 531 Views 0 ReviewsPlease log in to like, share and comment!
-
https://www.facebook.com/share/15WAEvGVxg/
আমাকে ফেসবুকে আপনার সাথে যুক্ত করতে লিংকে ক্লিক করুন।https://www.facebook.com/share/15WAEvGVxg/ আমাকে ফেসবুকে আপনার সাথে যুক্ত করতে লিংকে ক্লিক করুন।0 Comments 0 Shares 511 Views 0 Reviews -
বাংলাদেশে ভ্যাট (মূল্য সংযোজন কর) আরোপ নিয়ে বিতর্কিত সিদ্ধান্ত ও এর প্রভাব সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করার আগে, ভ্যাট আরোপের প্রেক্ষাপট এবং এর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, ও সামাজিক প্রভাব বিশ্লেষণ করা দরকার।
**ভ্যাট আরোপের সাম্প্রতিক প্রেক্ষাপট**
তাড়াহুড়া করে সিদ্ধান্ত নিয়ে সরকার রাজস্ব ঘাটতি পূরণ এবং উন্নয়ন প্রকল্পের তহবিল জোগাড় করতে দ্রুত ভ্যাট আরোপের পথে হাঁটছে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (IMF)-এর সঙ্গে ঋণচুক্তির শর্ত হিসেবে কর আদায় বাড়ানোর চাপ থাকতে পারে।
নতুন ভ্যাটের ধরনের মধ্যে রয়েছে বিদ্যুৎ, গ্যাস, এবং অন্যান্য জ্বালানিতে ভ্যাট আরোপ। বিভিন্ন পণ্যে ভ্যাটের হার বৃদ্ধি। মোবাইল সেবার মতো দৈনন্দিন ব্যবহারের ক্ষেত্রে ভ্যাট বৃদ্ধি।
কর আরোপের ক্ষেত্রে বড় করপোরেট প্রতিষ্ঠান ও রফতানিমুখী শিল্পকে কর ছাড় দেওয়া হয়। ক্ষুদ্র ব্যবসা ও মধ্যবিত্ত শ্রেণিকে বেশি চাপের মধ্যে ফেলা হয়।
ভ্যাট আরোপের নেতিবাচক প্রভাব গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো
মুদ্রাস্ফীতি বৃদ্ধি:
১. **ভ্যাট বৃদ্ধির ফলে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ও সেবার দাম বেড়ে যায়। মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত শ্রেণির ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস পায়।
২. **ব্যবসায়িক ব্যয় বৃদ্ধি:
ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসাগুলি ভ্যাটের অতিরিক্ত বোঝা বহন করতে অক্ষম। অনেক ব্যবসা তাদের কার্যক্রম বন্ধ করতে বাধ্য হতে পারে।
৩. **সামাজিক অস্থিরতা:**
- ভ্যাট আরোপ জনজীবনে নেতিবাচক প্রভাব ফেললে আন্দোলন ও প্রতিবাদের সম্ভাবনা বাড়ে।
- ভোক্তাদের মধ্যে অসন্তোষ বাড়ে এবং সরকারের জনপ্রিয়তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
৪. **অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব:**
- বিনিয়োগকারীদের আস্থা কমে যেতে পারে।
- ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস পাওয়ায় বাজারে চাহিদা কমে যায়।
---
### **সরকারের পক্ষে যুক্তি**
১. **রাজস্ব বৃদ্ধি:**
- সরকারের দাবি, উন্নয়ন প্রকল্প ও বিভিন্ন সেবা বাস্তবায়নে ভ্যাট বৃদ্ধি অপরিহার্য।
২. **অর্থনীতির আনুষ্ঠানিকীকরণ:**
- ভ্যাট বৃদ্ধি করলে করের আওতা বাড়বে এবং অবৈধ ব্যবসা কমবে।
৩. **আন্তর্জাতিক শর্ত পূরণ:**
- IMF ও অন্যান্য সংস্থা থেকে ঋণ নিতে কর কাঠামো শক্তিশালী করতে হচ্ছে।
---
### **সমাধানের পথ**
১. **পরিকল্পিত ভ্যাট ব্যবস্থা:**
- তাড়াহুড়া না করে পর্যায়ক্রমে ভ্যাট আরোপ করা।
- ভোক্তাদের ওপর সরাসরি চাপ কমিয়ে প্রগতিশীল কর কাঠামো তৈরি করা।
২. **অবৈধ রাজস্ব ফাঁকি বন্ধ করা:**
- বড় করপোরেট ও উচ্চ আয়ের ব্যক্তিদের কর আদায় নিশ্চিত করা।
- কালো টাকা সাদা করার নীতি কঠোরভাবে বাতিল করা।
৩. **নিম্ন আয়ের মানুষকে সুরক্ষা:**
- নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ও সেবায় ভ্যাট কমিয়ে রাখা।
- সামাজিক সুরক্ষা খাত বাড়ানো।
৪. **কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ:**
- ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসার উপর ভ্যাটের চাপ কমিয়ে তাদের প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করা।
- বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরি করা।
বর্তমান ভ্যাট আরোপের প্রক্রিয়া যদি তাড়াহুড়া করে করা হয়, তবে তা দেশের অর্থনীতির ওপর গুরুতর প্রভাব ফেলতে পারে। দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা, জনসাধারণের সঙ্গে আলোচনা, এবং প্রগতিশীল করনীতি গ্রহণ করা হলে এই সমস্যার সমাধান সম্ভব।
বাংলাদেশ সরকার সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন পণ্য ও সেবার ওপর মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) এবং সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধি করেছে, যা দেশের অর্থনীতি ও সাধারণ মানুষের জীবনে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে।
### ভ্যাট ও শুল্ক বৃদ্ধির বিবরণ###
- **৪৩টি পণ্যে ভ্যাট বৃদ্ধি:** জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কম ভ্যাটের অন্তত ৪৩ ধরনের পণ্য ও সেবার ওপর ভ্যাট বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ আরোপের পরিকল্পনা করছে। বর্তমানে এসব খাতে ৫ থেকে ১০ শতাংশ হারে ভ্যাট নেওয়া হয়।
- **শতাধিক পণ্য ও সেবায় শুল্ক বৃদ্ধি:** সরকার সম্প্রতি দুটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে আমদানি, উৎপাদন ও সরবরাহ পর্যায়ে ভ্যাট, সম্পূরক ও আবগারি শুল্ক বাড়িয়েছে। এতে শতাধিক পণ্য ও সেবার ওপর শুল্ক বৃদ্ধি পেয়েছে।
### ভ্যাট বৃদ্ধির পেছনের কারণ###
- **আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (IMF) শর্ত পূরণ:** IMF-এর ঋণ শর্ত পূরণে সরকার ভ্যাট ও শুল্ক বৃদ্ধির উদ্যোগ নিয়েছে। এনবিআর জানিয়েছে, চলতি ২০২৪–২৫ অর্থবছরের বাকি ছয় মাসে (জানুয়ারি–জুন) অতিরিক্ত ১২ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব সংগ্রহের লক্ষ্যে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
### ভ্যাট বৃদ্ধির প্রভাব
- **ব্যবসায়িক খরচ বৃদ্ধি:** হোটেল, রেস্তোরাঁ, পোশাকসহ বিভিন্ন খাতে ভ্যাট বৃদ্ধির ফলে ব্যবসায়িক খরচ বাড়বে, যা শেষ পর্যন্ত ভোক্তাদের ওপর প্রভাব ফেলবে।
- **সাধারণ মানুষের ওপর প্রভাব:** নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ও সেবার ওপর ভ্যাট বৃদ্ধির ফলে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় বাড়বে। বিশেষ করে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
### সমালোচনা ও সুপারিশ###
- **ঢাকা চেম্বারের প্রতিক্রিয়া:** ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (DCCI) ভ্যাট বৃদ্ধির এ সিদ্ধান্তকে আত্মঘাতী বলে উল্লেখ করেছে এবং অংশীদারদের সঙ্গে আলোচনা না করে এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় সমালোচনা করেছে।
- **বেসিসের আহ্বান:** বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) মোবাইল ও ইন্টারনেট সেবায় ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানিয়েছে, যাতে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের বিকাশ বাধাগ্রস্ত না হয়।
সর্বশেষ ভ্যাট ও শুল্ক বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত দেশের অর্থনীতি ও সাধারণ মানুষের জীবনে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। বিশেষজ্ঞরা এ বিষয়ে গভীর বিশ্লেষণ ও অংশীদারদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন, যাতে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় থাকে এবং সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত হয়।বাংলাদেশে ভ্যাট (মূল্য সংযোজন কর) আরোপ নিয়ে বিতর্কিত সিদ্ধান্ত ও এর প্রভাব সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করার আগে, ভ্যাট আরোপের প্রেক্ষাপট এবং এর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, ও সামাজিক প্রভাব বিশ্লেষণ করা দরকার। **ভ্যাট আরোপের সাম্প্রতিক প্রেক্ষাপট** তাড়াহুড়া করে সিদ্ধান্ত নিয়ে সরকার রাজস্ব ঘাটতি পূরণ এবং উন্নয়ন প্রকল্পের তহবিল জোগাড় করতে দ্রুত ভ্যাট আরোপের পথে হাঁটছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (IMF)-এর সঙ্গে ঋণচুক্তির শর্ত হিসেবে কর আদায় বাড়ানোর চাপ থাকতে পারে। নতুন ভ্যাটের ধরনের মধ্যে রয়েছে বিদ্যুৎ, গ্যাস, এবং অন্যান্য জ্বালানিতে ভ্যাট আরোপ। বিভিন্ন পণ্যে ভ্যাটের হার বৃদ্ধি। মোবাইল সেবার মতো দৈনন্দিন ব্যবহারের ক্ষেত্রে ভ্যাট বৃদ্ধি। কর আরোপের ক্ষেত্রে বড় করপোরেট প্রতিষ্ঠান ও রফতানিমুখী শিল্পকে কর ছাড় দেওয়া হয়। ক্ষুদ্র ব্যবসা ও মধ্যবিত্ত শ্রেণিকে বেশি চাপের মধ্যে ফেলা হয়। ভ্যাট আরোপের নেতিবাচক প্রভাব গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো মুদ্রাস্ফীতি বৃদ্ধি: ১. **ভ্যাট বৃদ্ধির ফলে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ও সেবার দাম বেড়ে যায়। মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত শ্রেণির ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস পায়। ২. **ব্যবসায়িক ব্যয় বৃদ্ধি: ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসাগুলি ভ্যাটের অতিরিক্ত বোঝা বহন করতে অক্ষম। অনেক ব্যবসা তাদের কার্যক্রম বন্ধ করতে বাধ্য হতে পারে। ৩. **সামাজিক অস্থিরতা:** - ভ্যাট আরোপ জনজীবনে নেতিবাচক প্রভাব ফেললে আন্দোলন ও প্রতিবাদের সম্ভাবনা বাড়ে। - ভোক্তাদের মধ্যে অসন্তোষ বাড়ে এবং সরকারের জনপ্রিয়তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ৪. **অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব:** - বিনিয়োগকারীদের আস্থা কমে যেতে পারে। - ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস পাওয়ায় বাজারে চাহিদা কমে যায়। --- ### **সরকারের পক্ষে যুক্তি** ১. **রাজস্ব বৃদ্ধি:** - সরকারের দাবি, উন্নয়ন প্রকল্প ও বিভিন্ন সেবা বাস্তবায়নে ভ্যাট বৃদ্ধি অপরিহার্য। ২. **অর্থনীতির আনুষ্ঠানিকীকরণ:** - ভ্যাট বৃদ্ধি করলে করের আওতা বাড়বে এবং অবৈধ ব্যবসা কমবে। ৩. **আন্তর্জাতিক শর্ত পূরণ:** - IMF ও অন্যান্য সংস্থা থেকে ঋণ নিতে কর কাঠামো শক্তিশালী করতে হচ্ছে। --- ### **সমাধানের পথ** ১. **পরিকল্পিত ভ্যাট ব্যবস্থা:** - তাড়াহুড়া না করে পর্যায়ক্রমে ভ্যাট আরোপ করা। - ভোক্তাদের ওপর সরাসরি চাপ কমিয়ে প্রগতিশীল কর কাঠামো তৈরি করা। ২. **অবৈধ রাজস্ব ফাঁকি বন্ধ করা:** - বড় করপোরেট ও উচ্চ আয়ের ব্যক্তিদের কর আদায় নিশ্চিত করা। - কালো টাকা সাদা করার নীতি কঠোরভাবে বাতিল করা। ৩. **নিম্ন আয়ের মানুষকে সুরক্ষা:** - নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ও সেবায় ভ্যাট কমিয়ে রাখা। - সামাজিক সুরক্ষা খাত বাড়ানো। ৪. **কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ:** - ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসার উপর ভ্যাটের চাপ কমিয়ে তাদের প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করা। - বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরি করা। বর্তমান ভ্যাট আরোপের প্রক্রিয়া যদি তাড়াহুড়া করে করা হয়, তবে তা দেশের অর্থনীতির ওপর গুরুতর প্রভাব ফেলতে পারে। দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা, জনসাধারণের সঙ্গে আলোচনা, এবং প্রগতিশীল করনীতি গ্রহণ করা হলে এই সমস্যার সমাধান সম্ভব। বাংলাদেশ সরকার সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন পণ্য ও সেবার ওপর মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) এবং সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধি করেছে, যা দেশের অর্থনীতি ও সাধারণ মানুষের জীবনে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। ### ভ্যাট ও শুল্ক বৃদ্ধির বিবরণ### - **৪৩টি পণ্যে ভ্যাট বৃদ্ধি:** জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কম ভ্যাটের অন্তত ৪৩ ধরনের পণ্য ও সেবার ওপর ভ্যাট বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ আরোপের পরিকল্পনা করছে। বর্তমানে এসব খাতে ৫ থেকে ১০ শতাংশ হারে ভ্যাট নেওয়া হয়। - **শতাধিক পণ্য ও সেবায় শুল্ক বৃদ্ধি:** সরকার সম্প্রতি দুটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে আমদানি, উৎপাদন ও সরবরাহ পর্যায়ে ভ্যাট, সম্পূরক ও আবগারি শুল্ক বাড়িয়েছে। এতে শতাধিক পণ্য ও সেবার ওপর শুল্ক বৃদ্ধি পেয়েছে। ### ভ্যাট বৃদ্ধির পেছনের কারণ### - **আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (IMF) শর্ত পূরণ:** IMF-এর ঋণ শর্ত পূরণে সরকার ভ্যাট ও শুল্ক বৃদ্ধির উদ্যোগ নিয়েছে। এনবিআর জানিয়েছে, চলতি ২০২৪–২৫ অর্থবছরের বাকি ছয় মাসে (জানুয়ারি–জুন) অতিরিক্ত ১২ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব সংগ্রহের লক্ষ্যে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ### ভ্যাট বৃদ্ধির প্রভাব - **ব্যবসায়িক খরচ বৃদ্ধি:** হোটেল, রেস্তোরাঁ, পোশাকসহ বিভিন্ন খাতে ভ্যাট বৃদ্ধির ফলে ব্যবসায়িক খরচ বাড়বে, যা শেষ পর্যন্ত ভোক্তাদের ওপর প্রভাব ফেলবে। - **সাধারণ মানুষের ওপর প্রভাব:** নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ও সেবার ওপর ভ্যাট বৃদ্ধির ফলে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় বাড়বে। বিশেষ করে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। ### সমালোচনা ও সুপারিশ### - **ঢাকা চেম্বারের প্রতিক্রিয়া:** ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (DCCI) ভ্যাট বৃদ্ধির এ সিদ্ধান্তকে আত্মঘাতী বলে উল্লেখ করেছে এবং অংশীদারদের সঙ্গে আলোচনা না করে এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় সমালোচনা করেছে। - **বেসিসের আহ্বান:** বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) মোবাইল ও ইন্টারনেট সেবায় ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানিয়েছে, যাতে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের বিকাশ বাধাগ্রস্ত না হয়। সর্বশেষ ভ্যাট ও শুল্ক বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত দেশের অর্থনীতি ও সাধারণ মানুষের জীবনে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। বিশেষজ্ঞরা এ বিষয়ে গভীর বিশ্লেষণ ও অংশীদারদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন, যাতে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় থাকে এবং সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত হয়।0 Comments 0 Shares 1K Views 0 Reviews -
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) কমিশন মেটা (ফেসবুকের প্যারেন্ট কোম্পানি) CEO মার্ক জাকারবার্গকে সতর্ক করেছে, যদি তারা ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোতে ফ্যাক্ট চেকিং প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেয়। ৭ জানুয়ারি, জাকারবার্গ একটি ভিডিও পোস্ট করেন, যেখানে তিনি জানান যে, এখন থেকে তারা ফ্যাক্ট চেকারের পরিবর্তে "কমিউনিটি নোটস"-কে গুরুত্ব দেবেন। এই ঘোষণা ইউরোপীয় কয়েকটি দেশ থেকে সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।জার্মানির প্রযুক্তি মন্ত্রী, ভলকার সিংহ, জানিয়েছেন যে, ইইউ ডিজিটাইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) কমিশন মেটা (ফেসবুকের প্যারেন্ট কোম্পানি) CEO মার্ক জাকারবার্গকে সতর্ক করেছে, যদি তারা ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোতে ফ্যাক্ট চেকিং প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেয়। ৭ জানুয়ারি, জাকারবার্গ একটি ভিডিও পোস্ট করেন, যেখানে তিনি জানান যে, এখন থেকে তারা ফ্যাক্ট চেকারের পরিবর্তে "কমিউনিটি নোটস"-কে গুরুত্ব দেবেন। এই ঘোষণা ইউরোপীয় কয়েকটি দেশ থেকে সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।জার্মানির প্রযুক্তি মন্ত্রী, ভলকার সিংহ, জানিয়েছেন যে, ইইউ ডিজিটাEYENEWSBD.COMইইউ কমিশনের মেটাকে সতর্কতা: ফ্যাক্ট চেকিং বন্ধে জরিমানা হতে পারে - Eye News BDইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) কমিশন মেটা (ফেসবুকের প্যারেন্ট কোম্পানি) CEO মার্ক জাকারবার্গকে সতর্ক করেছে, যদি তারা ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোতে ফ্যাক্ট চেকিং প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেয়। ৭ জানুয়ারি, জাকারবার্গ একটি ভিডিও পোস্ট করেন, যেখানে তিনি জানান যে, এখন থেকে তারা ফ্যাক্ট চেকারের পরিবর্তে "কমিউনিটি নোটস"-কে গুরুত্ব দেবেন। এই ঘোষণা ইউরোপীয় কয়েকটি দেশ থেকে সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।জার্মানির প্রযুক্তি মন্ত্রী, ভলকার সিংহ, জানিয়েছেন যে, ইইউ ডিজিটা0 Comments 0 Shares 5K Views 0 Reviews
-
EU Commission Warns Meta: Possible Fines for Ending Fact-Checking Programs
The European Union (EU) Commission has issued a warning to Meta (Facebook’s parent company) CEO Mark Zuckerberg, stating that the company could face fines if it decides to eliminate its fact-checking programs in EU countries. On January 7, Zuckerberg posted a video announcing that Meta would give more weight to "community notes" instead of fact-checkers. This announcement has sparked criticism from several European countries.
Germany’s Minister of Technology, Volker Singh, stated that under the EU’s Digital Services Act, tech companies are required to maintain fact-checking programs, or they could face penalties. He expressed confidence in the EU Commission to take appropriate action in this regard.
The EU Commission will closely monitor Meta’s activities and take necessary measures if needed. Robert Habeck, the head of Germany’s Green Party and the country’s Minister for Planning and Climate Protection, said at an election event that "freedom does not mean anarchy," and this principle should apply to both democracy and the virtual realm.
Matthias Miers, General Secretary of Germany’s Social Democratic Party, called Meta’s plan "dangerous," emphasizing that removing fact-checkers amid the rise of fake news and misinformation is an attack on democracy. He stated, "If such a fact-checking program is canceled, we will need to assess how it conflicts with our laws."
Matthias Miers hopes that the EU Commission will continue to monitor fact-checking programs closely and ensure that platforms like Meta or X (formerly Twitter) do not shirk their responsibilities. He stressed the importance of digital platforms protecting society’s respect for information and democracy.
This firm stance from European nations underscores the need for digital platforms to take responsibility for preventing misinformation and safeguarding democratic values.EU Commission Warns Meta: Possible Fines for Ending Fact-Checking Programs The European Union (EU) Commission has issued a warning to Meta (Facebook’s parent company) CEO Mark Zuckerberg, stating that the company could face fines if it decides to eliminate its fact-checking programs in EU countries. On January 7, Zuckerberg posted a video announcing that Meta would give more weight to "community notes" instead of fact-checkers. This announcement has sparked criticism from several European countries. Germany’s Minister of Technology, Volker Singh, stated that under the EU’s Digital Services Act, tech companies are required to maintain fact-checking programs, or they could face penalties. He expressed confidence in the EU Commission to take appropriate action in this regard. The EU Commission will closely monitor Meta’s activities and take necessary measures if needed. Robert Habeck, the head of Germany’s Green Party and the country’s Minister for Planning and Climate Protection, said at an election event that "freedom does not mean anarchy," and this principle should apply to both democracy and the virtual realm. Matthias Miers, General Secretary of Germany’s Social Democratic Party, called Meta’s plan "dangerous," emphasizing that removing fact-checkers amid the rise of fake news and misinformation is an attack on democracy. He stated, "If such a fact-checking program is canceled, we will need to assess how it conflicts with our laws." Matthias Miers hopes that the EU Commission will continue to monitor fact-checking programs closely and ensure that platforms like Meta or X (formerly Twitter) do not shirk their responsibilities. He stressed the importance of digital platforms protecting society’s respect for information and democracy. This firm stance from European nations underscores the need for digital platforms to take responsibility for preventing misinformation and safeguarding democratic values.0 Comments 0 Shares 763 Views 0 Reviews -
Does Trump Want to Redraw the U.S. Border?
U.S. President-elect Donald Trump has made it clear that Greenland and Panama are crucial to the United States' national security. According to reports, during a press conference in Mar-a-Lago, Florida, Trump emphasized the strategic importance of these regions. His son, Donald Trump Jr., also made a private trip to Greenland's capital, Nuuk, where he engaged with the public to gather video footage, but he did not meet with any government officials.
Trump has not provided any specific assurances regarding the use of military or economic force to acquire the self-governing territories of Denmark, Greenland, or Panama. However, he indicated plans to use economic power to artificially redraw the border between the United States and Canada, calling it the longest border between any two countries in the world since the founding of the U.S. in the late 1700s.
Trump criticized Canada for importing lumber and dairy products, suggesting that Canada should become a U.S. state. However, he made it clear that this is not a feasible possibility. He also stated that the U.S. spends billions of dollars every year defending Canada. When discussing Greenland's importance, Trump highlighted its strategic military significance for monitoring Chinese and Russian ships. He said, "They are spread everywhere," and stressed the importance of defending the free world.
Denmark and Panama have firmly rejected any suggestions of giving up their territories. Danish Prime Minister Mette Frederiksen, speaking about Greenland’s future, stated that only the local people of Greenland can decide on the matter, adding that Greenland is not for sale. She reaffirmed Denmark's close cooperation with the United States, emphasizing that Greenland is strategically important, lying on the shortest route between North America and Europe and housing a major U.S. space facility.
Furthermore, Trump reiterated his desire to regain control of the Panama Canal, which he claimed is essential for U.S. interests but is now operated under Chinese control. Trump criticized the U.S. withdrawal from the canal, stating that it was a significant mistake to hand over control to Panama under the 1977 agreement signed during President Jimmy Carter's administration. Panama’s President, José Aul Mulín, rejected Trump’s claims, clarifying that China has no influence over the canal, which operates two ports at the canal's entrance.
Trump’s remarks regarding territorial expansion and the potential redrawing of borders have sparked international debate and raised concerns about the future of U.S. foreign relations and its strategic interests.Does Trump Want to Redraw the U.S. Border? U.S. President-elect Donald Trump has made it clear that Greenland and Panama are crucial to the United States' national security. According to reports, during a press conference in Mar-a-Lago, Florida, Trump emphasized the strategic importance of these regions. His son, Donald Trump Jr., also made a private trip to Greenland's capital, Nuuk, where he engaged with the public to gather video footage, but he did not meet with any government officials. Trump has not provided any specific assurances regarding the use of military or economic force to acquire the self-governing territories of Denmark, Greenland, or Panama. However, he indicated plans to use economic power to artificially redraw the border between the United States and Canada, calling it the longest border between any two countries in the world since the founding of the U.S. in the late 1700s. Trump criticized Canada for importing lumber and dairy products, suggesting that Canada should become a U.S. state. However, he made it clear that this is not a feasible possibility. He also stated that the U.S. spends billions of dollars every year defending Canada. When discussing Greenland's importance, Trump highlighted its strategic military significance for monitoring Chinese and Russian ships. He said, "They are spread everywhere," and stressed the importance of defending the free world. Denmark and Panama have firmly rejected any suggestions of giving up their territories. Danish Prime Minister Mette Frederiksen, speaking about Greenland’s future, stated that only the local people of Greenland can decide on the matter, adding that Greenland is not for sale. She reaffirmed Denmark's close cooperation with the United States, emphasizing that Greenland is strategically important, lying on the shortest route between North America and Europe and housing a major U.S. space facility. Furthermore, Trump reiterated his desire to regain control of the Panama Canal, which he claimed is essential for U.S. interests but is now operated under Chinese control. Trump criticized the U.S. withdrawal from the canal, stating that it was a significant mistake to hand over control to Panama under the 1977 agreement signed during President Jimmy Carter's administration. Panama’s President, José Aul Mulín, rejected Trump’s claims, clarifying that China has no influence over the canal, which operates two ports at the canal's entrance. Trump’s remarks regarding territorial expansion and the potential redrawing of borders have sparked international debate and raised concerns about the future of U.S. foreign relations and its strategic interests.0 Comments 0 Shares 713 Views 0 Reviews -
Mark Zuckerberg: How He is Shaping the World
In the present era, Mark Zuckerberg is recognized as a successful entrepreneur and one of the top founders of the 21st century. Since the launch of Facebook, his business success has continually surprised many. Not only did his initiative lead to the creation of a new tech platform, but it also transformed the global landscape. He hasn’t just founded a social media company; he has revolutionized the world of technology.
From Facebook to Meta: A Path of Transformation
Founded in 2004, Facebook quickly became popular among millions of users worldwide. By 2012, Zuckerberg made a bold move by acquiring Instagram for $1 billion, which later became a multi-billion-dollar platform. His success didn’t stop there. He bought WhatsApp for $19 billion and ventured into virtual reality with the acquisition of Oculus in 2014.
Zuckerberg’s strategy is to integrate platforms, allowing people across the globe to connect with each other anytime, anywhere. Through Facebook, Messenger, Instagram, WhatsApp, and even Oculus, he has controlled and streamlined communication on a global scale.
Moving Forward with Time
One of Zuckerberg’s key strengths is his forward-thinking approach. His consistent efforts over the past two decades have helped Meta evolve into a dominant company. Even though Facebook's popularity has somewhat waned in recent years, under Zuckerberg's leadership, Meta is now pioneering advancements in virtual reality and the metaverse.
How Zuckerberg is Achieving Success
The core of Zuckerberg’s success lies in his continuous innovation and unwavering focus on his goals. While acquiring startups and new technologies, he has maintained a neutral stance politically, which has allowed his company to stay free from political pressure. His ability to take the right steps at the right moment has earned him global admiration.
Zuckerberg’s Plans for the Future
Today, Zuckerberg is just 40 years old. Many believe that he will continue to lead Meta for another 40 years, taking the company to even greater heights. His ongoing success, strategic investments, and leadership in future technologies suggest that he will remain one of the world’s most powerful entrepreneurs for decades to come.Mark Zuckerberg: How He is Shaping the World In the present era, Mark Zuckerberg is recognized as a successful entrepreneur and one of the top founders of the 21st century. Since the launch of Facebook, his business success has continually surprised many. Not only did his initiative lead to the creation of a new tech platform, but it also transformed the global landscape. He hasn’t just founded a social media company; he has revolutionized the world of technology. From Facebook to Meta: A Path of Transformation Founded in 2004, Facebook quickly became popular among millions of users worldwide. By 2012, Zuckerberg made a bold move by acquiring Instagram for $1 billion, which later became a multi-billion-dollar platform. His success didn’t stop there. He bought WhatsApp for $19 billion and ventured into virtual reality with the acquisition of Oculus in 2014. Zuckerberg’s strategy is to integrate platforms, allowing people across the globe to connect with each other anytime, anywhere. Through Facebook, Messenger, Instagram, WhatsApp, and even Oculus, he has controlled and streamlined communication on a global scale. Moving Forward with Time One of Zuckerberg’s key strengths is his forward-thinking approach. His consistent efforts over the past two decades have helped Meta evolve into a dominant company. Even though Facebook's popularity has somewhat waned in recent years, under Zuckerberg's leadership, Meta is now pioneering advancements in virtual reality and the metaverse. How Zuckerberg is Achieving Success The core of Zuckerberg’s success lies in his continuous innovation and unwavering focus on his goals. While acquiring startups and new technologies, he has maintained a neutral stance politically, which has allowed his company to stay free from political pressure. His ability to take the right steps at the right moment has earned him global admiration. Zuckerberg’s Plans for the Future Today, Zuckerberg is just 40 years old. Many believe that he will continue to lead Meta for another 40 years, taking the company to even greater heights. His ongoing success, strategic investments, and leadership in future technologies suggest that he will remain one of the world’s most powerful entrepreneurs for decades to come.0 Comments 0 Shares 686 Views 0 Reviews -
#Sarjit #alom #hasnat #abdullah #news #Bd #Bangladesh0 Comments 0 Shares 2K Views 0 Reviews
-
#Sarjit #alom #hasnat #abdullah #news #Bd #Bangladesh0 Comments 0 Shares 2K Views 0 Reviews
-
#Sarjit #alom #hasnat #abdullah #news #Bd #Bangladesh0 Comments 0 Shares 2K Views 0 Reviews
-
#Sarjit #alom #hasnat #abdullah #news #Bd #Bangladesh0 Comments 0 Shares 2K Views 0 Reviews
-
#Sarjit #alom #hasnat #abdullah #news #Bd #Bangladesh0 Comments 0 Shares 2K Views 0 Reviews
More Stories
নোটিশ
পিক আউটে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে লেখালেখি শুরু করতে এখনই নিবন্ধন করুন! আপনার নাম, ইমেইল ঠিকানা, এবং প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করুন। ভেরিফিকেশন সফল হলে আপনি উন্মুক্তভাবে লিখতে পারবেন এবং আমাদের গর্বিত সদস্য হয়ে উঠবেন। শুরু করুন আজই!