-
- ΑΝΑΚΆΛΥΨΕ
-
-
Πρόσφατες ενημερώσεις
-
যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানার নিউ অরলিন্স শহরে বর্ষবরণ উদযাপন রক্তাক্ত হামলার শিকার হয়েছে। ফ্রেঞ্চ কোয়ার্টারের প্রাণকেন্দ্রে ভিড়ের মধ্যে একটি পিকআপ ট্রাক চালিয়ে দেওয়ার ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫ জনে পৌঁছেছে। শহরের প্রধান চিকিৎসক ডোয়াইট ম্যাককেনা বুধবার এক বিবৃতিতে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ঘটনার বিবরণ
বুধবার রাত ৩টার দিকে এক ব্যক্তি পিকআপ ট্রাকটি জনসমাগমের মধ্যে চালিয়ে দেন। এতে ঘটনাস্থলে বহু হতাহতের ঘটনা ঘটে। সন্দেহভাজন হামলাকারী শামসুদ-দীন জব্বার (৪২), যিনি টেক্সাসের বাসিন্দা এবং একসময় যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীতে কর্মরত ছিলেন। হামলার পরপরই ট্রাক চালকও মৃত্যুবরণ করেন, তবে তার মৃত্যুর সঠিক কারণ এখনও অজানা।
প্রতিক্রিয়া ও তদন্ত
লুইজিয়ানার গভর্নর জেফ ল্যান্ড্রি এই বর্বরোচিত ঘটনার নিন্দা জানিয়ে স্থানীয়দের ওই এলাকা এড়িয়ে চলার আহ্বান জানিয়েছেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন নিউ অরলিন্সের মেয়রের সঙ্গে যোগাযোগ করে ঘটনাস্থলে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানের আশ্বাস দিয়েছেন।
পুলিশ এবং গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই এই ঘটনার গভীরে তদন্ত শুরু করেছে। নিহতদের পরিচয় শনাক্ত করতে ময়নাতদন্ত চলছে এবং পরিচিতজনদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে।
শহরে শোকের ছায়া
এই ঘটনার পর নিউ অরলিন্সে উৎসবের পরিবেশ থমকে গেছে। আহতদের দ্রুত চিকিৎসা দেওয়ার জন্য বিভিন্ন হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে। স্থানীয় জনগণ গভীর শোক প্রকাশ করছে এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করার দাবি উঠেছে।
এমন ভয়াবহ হামলার ঘটনায় দেশজুড়ে উত্তেজনা বিরাজ করছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এই ঘটনার পেছনের উদ্দেশ্য খুঁজে বের করতে অঙ্গীকারবদ্ধ।
বিশ্ববাসীর কাছে একবার নয়, বারবার প্রমাণিত হচ্ছে—উৎসবের মুহূর্তেও নিরাপত্তা নিশ্চিতে সতর্ক থাকা কতটা জরুরি।যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানার নিউ অরলিন্স শহরে বর্ষবরণ উদযাপন রক্তাক্ত হামলার শিকার হয়েছে। ফ্রেঞ্চ কোয়ার্টারের প্রাণকেন্দ্রে ভিড়ের মধ্যে একটি পিকআপ ট্রাক চালিয়ে দেওয়ার ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫ জনে পৌঁছেছে। শহরের প্রধান চিকিৎসক ডোয়াইট ম্যাককেনা বুধবার এক বিবৃতিতে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। ঘটনার বিবরণ বুধবার রাত ৩টার দিকে এক ব্যক্তি পিকআপ ট্রাকটি জনসমাগমের মধ্যে চালিয়ে দেন। এতে ঘটনাস্থলে বহু হতাহতের ঘটনা ঘটে। সন্দেহভাজন হামলাকারী শামসুদ-দীন জব্বার (৪২), যিনি টেক্সাসের বাসিন্দা এবং একসময় যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীতে কর্মরত ছিলেন। হামলার পরপরই ট্রাক চালকও মৃত্যুবরণ করেন, তবে তার মৃত্যুর সঠিক কারণ এখনও অজানা। প্রতিক্রিয়া ও তদন্ত লুইজিয়ানার গভর্নর জেফ ল্যান্ড্রি এই বর্বরোচিত ঘটনার নিন্দা জানিয়ে স্থানীয়দের ওই এলাকা এড়িয়ে চলার আহ্বান জানিয়েছেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন নিউ অরলিন্সের মেয়রের সঙ্গে যোগাযোগ করে ঘটনাস্থলে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানের আশ্বাস দিয়েছেন। পুলিশ এবং গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই এই ঘটনার গভীরে তদন্ত শুরু করেছে। নিহতদের পরিচয় শনাক্ত করতে ময়নাতদন্ত চলছে এবং পরিচিতজনদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। শহরে শোকের ছায়া এই ঘটনার পর নিউ অরলিন্সে উৎসবের পরিবেশ থমকে গেছে। আহতদের দ্রুত চিকিৎসা দেওয়ার জন্য বিভিন্ন হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে। স্থানীয় জনগণ গভীর শোক প্রকাশ করছে এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করার দাবি উঠেছে। এমন ভয়াবহ হামলার ঘটনায় দেশজুড়ে উত্তেজনা বিরাজ করছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এই ঘটনার পেছনের উদ্দেশ্য খুঁজে বের করতে অঙ্গীকারবদ্ধ। বিশ্ববাসীর কাছে একবার নয়, বারবার প্রমাণিত হচ্ছে—উৎসবের মুহূর্তেও নিরাপত্তা নিশ্চিতে সতর্ক থাকা কতটা জরুরি।0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 7χλμ. Views 0 ΠροεπισκόπησηΠαρακαλούμε συνδέσου στην Κοινότητά μας για να δηλώσεις τι σου αρέσει, να σχολιάσεις και να μοιραστείς με τους φίλους σου! -
ভারত বন্দী বিনিময় চুক্তি বাতিল করলেই খেলা শুরু: আবদুল হাই সিকদার | Abdul Hye Sikder
ভারত বন্দী বিনিময় চুক্তি বাতিল করলেই খেলা শুরু: আবদুল হাই সিকদার | Abdul Hye Sikder0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 1χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση -
প্রথম আলোর যে গোপণ তথ্য সামনে আনলেন মাসুদ কামাল | Prothom Alo | Social Media | Masood Kamal |ATNNews
প্রথম আলোর যে গোপণ তথ্য সামনে আনলেন মাসুদ কামাল | Prothom Alo | Social Media | Masood Kamal |ATNNews0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 976 Views 0 Προεπισκόπηση -
দলান্ধ রাজনীতি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করেছে
দলান্ধ রাজনীতি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করেছে0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 925 Views 0 Προεπισκόπηση -
আওয়ামী লীগকে নি-ষি-দ্ধ দেখতে চাই । Dhaka Times Digitalআওয়ামী লীগকে নি-ষি-দ্ধ দেখতে চাই । Dhaka Times Digital0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 712 Views 0 Προεπισκόπηση
-
কে কার ছত্রছায়ায়?কে কার ছত্রছায়ায়?0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 480 Views 0 Προεπισκόπηση
-
কোন কারণে রাজনীতি থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিলেন ইভাঙ্কা?
ইভাঙ্কা ট্রাম্প তার বাবা ডোনাল্ড ট্রাম্পের দুটি নির্বাচনী প্রচারণার সময় বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। সেই তিনিই কিনা রাজনীতি থেকে সরে গিয়ে পরিবারের প্রতি মনোযোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
২০২১ সালের জানুয়ারিতে ওয়াশিংটন ছাড়েন ইভাঙ্কা। এর পরই তিনি তার সন্তানদের বড় করার এবং ব্যক্তিগত জীবনকে প্রাধান্য দেওয়ার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন। তার দুটি ছেলে সন্তান রয়েছে।
২০২২ সালে ডোনাল্ড ট্রাম্প তার তৃতীয় দাফায় প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দেওয়ার পর, ইভাঙ্কা তার রাজনৈতিক পুনরাগমনের কোনো ইচ্ছা নেই বলে স্পষ্ট করেছিলেন। তার এই অবস্থান ২০২৪ সালের নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিজয়ের পরেও অপরিবর্তিত রয়েছে।
আলোচনা থেকে দূরে
ইভাঙ্কার এই সিদ্ধান্ত তার বাবার প্রথম মেয়াদে হোয়াইট হাউসে তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থেকে একটি বড় পরিবর্তনের দিকে ইঙ্গিত দেয়। সেই সময় তিনি নানা সমালোচনা ও চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হন। রাজনীতির অন্ধকার দিকগুলো এবং তীব্র চাপ তাকে এই সিদ্ধান্ত নিতে প্রভাবিত করেছে বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।
মায়ামিতে ব্যক্তিগত জীবন
ইভাঙ্কা ও তার স্বামী জ্যারেড কুশনার বর্তমানে মায়ামিতে বসবাস করছেন। সেখানে তারা তুলনামূলক শান্ত জীবনযাপন করছেন। ইভাঙ্কা তার সামাজিক মাধ্যমে পারিবারিক বাগান, সার্ফিং ক্লাস এবং পরিবারের সঙ্গে বোর্ড গেম খেলার মুহূর্তগুলো নিয়মিতই শেয়ার করেন।
তার এই পরিবর্তনের পেছনে একান্ত ব্যক্তিগত কারণও ছিল। তার মধ্যে ২০২২ সালে তার মা ইভানা ট্রাম্পের মৃত্যু অন্যতম। এছাড়া তার স্বামী কুশনারের থাইরয়েড ক্যান্সারের জন্য একাধিক অস্ত্রোপচারের সময় তাকে তার পাশে থাকতে হয়েছে।
জ্যারেড কুশনারের ভূমিকা
জ্যারেড কুশনারও বর্তমানে কোনো আনুষ্ঠানিক রাজনৈতিক ভূমিকা নিচ্ছেন না। তবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য সম্পর্কিত উদ্যোগে পরামর্শদাতা হিসেবে কাজ করছেন তিনি।
নতুন অধ্যায়
ইভাঙ্কা এখন তার ব্যক্তিগত বা রাজনৈতিক প্রভাবকে মানবিক কাজের ক্ষেত্রে ব্যবহার করছেন। তিনি প্রাকৃতিক দুর্যোগের শিকার ও ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা, খাদ্য সংকট মোকাবিলা এবং ইউক্রেনীয় শরণার্থীদের সহায়তায় কাজ করে যাচ্ছেন।
একই সঙ্গে তিনি তাদের পারিবারিক ব্যবসা রিয়েল এস্টেট প্রকল্পেও ফিরেছেন। সম্প্রতি একটি আলবেনীয় দ্বীপে বিলাসবহুল প্রকল্প নিয়ে কাজ করতে গিয়ে ইভাঙ্কা বলেছেন, পুরনো দক্ষতাগুলোকে নতুন করে ব্যবহার করার সুযোগ পাওয়া সত্যিই আনন্দের।
৪৩ বছর বয়সি ইভাঙ্কা ট্রাম্পের রাজনৈতিক মঞ্চ থেকে সরে আসা তার জীবনের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছে। যেখানে পরিবার এবং সমাজসেবার প্রতি তার প্রতিশ্রুতি স্পষ্ট। সূত্র: দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউনকোন কারণে রাজনীতি থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিলেন ইভাঙ্কা? ইভাঙ্কা ট্রাম্প তার বাবা ডোনাল্ড ট্রাম্পের দুটি নির্বাচনী প্রচারণার সময় বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। সেই তিনিই কিনা রাজনীতি থেকে সরে গিয়ে পরিবারের প্রতি মনোযোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ২০২১ সালের জানুয়ারিতে ওয়াশিংটন ছাড়েন ইভাঙ্কা। এর পরই তিনি তার সন্তানদের বড় করার এবং ব্যক্তিগত জীবনকে প্রাধান্য দেওয়ার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন। তার দুটি ছেলে সন্তান রয়েছে। ২০২২ সালে ডোনাল্ড ট্রাম্প তার তৃতীয় দাফায় প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দেওয়ার পর, ইভাঙ্কা তার রাজনৈতিক পুনরাগমনের কোনো ইচ্ছা নেই বলে স্পষ্ট করেছিলেন। তার এই অবস্থান ২০২৪ সালের নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিজয়ের পরেও অপরিবর্তিত রয়েছে। আলোচনা থেকে দূরে ইভাঙ্কার এই সিদ্ধান্ত তার বাবার প্রথম মেয়াদে হোয়াইট হাউসে তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থেকে একটি বড় পরিবর্তনের দিকে ইঙ্গিত দেয়। সেই সময় তিনি নানা সমালোচনা ও চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হন। রাজনীতির অন্ধকার দিকগুলো এবং তীব্র চাপ তাকে এই সিদ্ধান্ত নিতে প্রভাবিত করেছে বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। মায়ামিতে ব্যক্তিগত জীবন ইভাঙ্কা ও তার স্বামী জ্যারেড কুশনার বর্তমানে মায়ামিতে বসবাস করছেন। সেখানে তারা তুলনামূলক শান্ত জীবনযাপন করছেন। ইভাঙ্কা তার সামাজিক মাধ্যমে পারিবারিক বাগান, সার্ফিং ক্লাস এবং পরিবারের সঙ্গে বোর্ড গেম খেলার মুহূর্তগুলো নিয়মিতই শেয়ার করেন। তার এই পরিবর্তনের পেছনে একান্ত ব্যক্তিগত কারণও ছিল। তার মধ্যে ২০২২ সালে তার মা ইভানা ট্রাম্পের মৃত্যু অন্যতম। এছাড়া তার স্বামী কুশনারের থাইরয়েড ক্যান্সারের জন্য একাধিক অস্ত্রোপচারের সময় তাকে তার পাশে থাকতে হয়েছে। জ্যারেড কুশনারের ভূমিকা জ্যারেড কুশনারও বর্তমানে কোনো আনুষ্ঠানিক রাজনৈতিক ভূমিকা নিচ্ছেন না। তবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য সম্পর্কিত উদ্যোগে পরামর্শদাতা হিসেবে কাজ করছেন তিনি। নতুন অধ্যায় ইভাঙ্কা এখন তার ব্যক্তিগত বা রাজনৈতিক প্রভাবকে মানবিক কাজের ক্ষেত্রে ব্যবহার করছেন। তিনি প্রাকৃতিক দুর্যোগের শিকার ও ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা, খাদ্য সংকট মোকাবিলা এবং ইউক্রেনীয় শরণার্থীদের সহায়তায় কাজ করে যাচ্ছেন। একই সঙ্গে তিনি তাদের পারিবারিক ব্যবসা রিয়েল এস্টেট প্রকল্পেও ফিরেছেন। সম্প্রতি একটি আলবেনীয় দ্বীপে বিলাসবহুল প্রকল্প নিয়ে কাজ করতে গিয়ে ইভাঙ্কা বলেছেন, পুরনো দক্ষতাগুলোকে নতুন করে ব্যবহার করার সুযোগ পাওয়া সত্যিই আনন্দের। ৪৩ বছর বয়সি ইভাঙ্কা ট্রাম্পের রাজনৈতিক মঞ্চ থেকে সরে আসা তার জীবনের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছে। যেখানে পরিবার এবং সমাজসেবার প্রতি তার প্রতিশ্রুতি স্পষ্ট। সূত্র: দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 3χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση -
৭ জানুয়ারি লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
৫ আগস্ট সরকার পতনের পর বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার উন্নত চিকিৎসার বিদেশযাত্রার আলোচনা শুরু হয়। এরমধ্যে বিভিন্ন সময় বিদেশ গমনের দিনক্ষণ জানা গেলেও সেটা পিছিয়ে যায়। এবার জানা গেছে, আগামী ৭ জানুয়ারী লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া।
গত ২১ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে অংশ নেওয়ার কথা ছিল বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার। তবে তার শারীরিক অসুস্থতার কারণে স্থগিত করতে হয় এটি।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাতজন চিকিৎসকসহ ১৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল যাবেন।
যার মধ্যে রয়েছেন—বেগম জিয়ার প্রয়াত ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী সৈয়দা শর্মিলা রহমান, বিএনপির চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, ডা. মো. এনামুল হক চৌধুরী, তাবিদ মোহাম্মদ আওয়াল, ফখরুদ্দীন মোহাম্মদ সিদ্দিক, মো. শাহাবুদ্দীন তালুকদার, নুরুদ্দীন আহমাদ, মো. জাকির ইকবাল, মোহাম্মদ আল মামুন, শরিফা করিম স্বর্ণা, চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা এবিএম আব্দুস সাত্তার, মো. মাসুদুর রহমান, এসএম পারভেজ, ফাতেমা বেগম এবং রুপা শিকদার।
এর আগে, গত ২৯ অক্টোবর অধ্যাপক জাহিদ হোসেন জানিয়েছিলেন, উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে প্রথমে ‘লং ডিসটেন্স স্পেশালাইজড এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে লন্ডনে নিয়ে যাওয়া হবে। এরপর সেখান থেকে তাকে তৃতীয় একটি দেশে মাল্টিডিসিপ্ল্যানারি মেডিক্যাল সেন্টারে নেওয়া হবে।৭ জানুয়ারি লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার উন্নত চিকিৎসার বিদেশযাত্রার আলোচনা শুরু হয়। এরমধ্যে বিভিন্ন সময় বিদেশ গমনের দিনক্ষণ জানা গেলেও সেটা পিছিয়ে যায়। এবার জানা গেছে, আগামী ৭ জানুয়ারী লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া। গত ২১ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে অংশ নেওয়ার কথা ছিল বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার। তবে তার শারীরিক অসুস্থতার কারণে স্থগিত করতে হয় এটি। দলীয় সূত্রে জানা গেছে, বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাতজন চিকিৎসকসহ ১৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল যাবেন। যার মধ্যে রয়েছেন—বেগম জিয়ার প্রয়াত ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী সৈয়দা শর্মিলা রহমান, বিএনপির চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, ডা. মো. এনামুল হক চৌধুরী, তাবিদ মোহাম্মদ আওয়াল, ফখরুদ্দীন মোহাম্মদ সিদ্দিক, মো. শাহাবুদ্দীন তালুকদার, নুরুদ্দীন আহমাদ, মো. জাকির ইকবাল, মোহাম্মদ আল মামুন, শরিফা করিম স্বর্ণা, চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা এবিএম আব্দুস সাত্তার, মো. মাসুদুর রহমান, এসএম পারভেজ, ফাতেমা বেগম এবং রুপা শিকদার। এর আগে, গত ২৯ অক্টোবর অধ্যাপক জাহিদ হোসেন জানিয়েছিলেন, উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে প্রথমে ‘লং ডিসটেন্স স্পেশালাইজড এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে লন্ডনে নিয়ে যাওয়া হবে। এরপর সেখান থেকে তাকে তৃতীয় একটি দেশে মাল্টিডিসিপ্ল্যানারি মেডিক্যাল সেন্টারে নেওয়া হবে।0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 3χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση -
শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি : জিয়ার আদর্শের সৈনিক! । Shahiduddin Chowdhury Annie । Faporbazশহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি : জিয়ার আদর্শের সৈনিক! । Shahiduddin Chowdhury Annie । Faporbaz0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 901 Views 0 Προεπισκόπηση
-
দেশের জন্য প্রান দেয়া মোটেই সহজ কথা না ! সাদাসিধে কথা । TANVIR TAREQ
দেশের জন্য প্রান দেয়া মোটেই সহজ কথা না ! সাদাসিধে কথা । TANVIR TAREQ0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 847 Views 0 Προεπισκόπηση -
আমি অত্যান্ত সুভাগ্যবান ১২ বছর খালেদা জিয়ার পাশে বসে রাজনীতি করেছি: -Chithiআমি অত্যান্ত সুভাগ্যবান ১২ বছর খালেদা জিয়ার পাশে বসে রাজনীতি করেছি: -Chithi0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 1χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
-
Sales Expert: যেকোনো কিছু বিক্রি করবেন কীভাবে? 23+ Years of Experience!Sales Expert: যেকোনো কিছু বিক্রি করবেন কীভাবে? 23+ Years of Experience!0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 456 Views 0 Προεπισκόπηση
και άλλες ιστορίες