Recent Actualizat
-
আসিফ নজরুল মন্ত্রণালয়ের কাজ বাদ দিয়ে ইউটিউবারদের পেছনে দৌড়াচ্ছেন৷আসিফ নজরুল মন্ত্রণালয়ের কাজ বাদ দিয়ে ইউটিউবারদের পেছনে দৌড়াচ্ছেন৷0 Commentarii 0 Distribuiri 639 Views 0 previzualizareVă rugăm să vă autentificați pentru a vă dori, partaja și comenta!
-
জেনারেল জিয়া এবং মেজর জিয়া শক্তিশালী দেশপ্রেমিক হিসেবে দুবার আবির্ভূত হয়েছেনজেনারেল জিয়া এবং মেজর জিয়া শক্তিশালী দেশপ্রেমিক হিসেবে দুবার আবির্ভূত হয়েছেন0 Commentarii 0 Distribuiri 368 Views 0 previzualizare
-
দীপ্তি চৌধুরীর প্রশ্নে সারজিস আলম-এর স্ট্রেইট কাট উত্তর! | Sarjis Alam | Dipty Chowdhury
দীপ্তি চৌধুরীর প্রশ্নে সারজিস আলম-এর স্ট্রেইট কাট উত্তর! | Sarjis Alam | Dipty Chowdhury0 Commentarii 0 Distribuiri 335 Views 0 previzualizare -
দীপ্তি চৌধুরীর স্ট্রেইট কাট প্রশ্নে বিএনপি'র মেজর (অব.)হাফিজ উদ্দিন আহমদ-এর উত্তর |
দীপ্তি চৌধুরীর স্ট্রেইট কাট প্রশ্নে বিএনপি'র মেজর (অব.)হাফিজ উদ্দিন আহমদ-এর উত্তর |0 Commentarii 0 Distribuiri 296 Views 0 previzualizare -
'জায়েদ খানের ডিগবাজি, পরীমনির গুজব সবই আ.লীগের পরিকল্পনা''জায়েদ খানের ডিগবাজি, পরীমনির গুজব সবই আ.লীগের পরিকল্পনা'0 Commentarii 0 Distribuiri 279 Views 0 previzualizare
-
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা ভেরি ডিফিকাল্ট: পার্থ | Andaleeve Rahman Partho | BJP | Awami Leagueআওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা ভেরি ডিফিকাল্ট: পার্থ | Andaleeve Rahman Partho | BJP | Awami League0 Commentarii 0 Distribuiri 381 Views 0 previzualizare
-
‘র’ এর এজেন্ট আসিফ নজরুল? | Dr Asif Nazrul | Asif Mahmud‘র’ এর এজেন্ট আসিফ নজরুল? | Dr Asif Nazrul | Asif Mahmud0 Commentarii 0 Distribuiri 2K Views 0 previzualizare
-
অতীতের ভুলের মধ্যে পা দেয়া যাবে না: ড. ইউনূস | Dr Yunus Speech
অতীতের ভুলের মধ্যে পা দেয়া যাবে না: ড. ইউনূস | Dr Yunus Speech0 Commentarii 0 Distribuiri 249 Views 0 previzualizare -
র্যাবের 'আয়নাঘর' ছিলো বলে স্বীকার মহাপরিচালকের | Aynaghor | RABর্যাবের 'আয়নাঘর' ছিলো বলে স্বীকার মহাপরিচালকের | Aynaghor | RAB0 Commentarii 0 Distribuiri 1K Views 0 previzualizare
-
নিঃসঙ্গতা বেড়েছে ইউরোপের দেশ জার্মানির মানুষের। দেশটির এক তৃতীয়াংশ মানুষ নিঃসঙ্গতা বা একাকীত্বকে একটি গুরুতর মানসিক চাপ হিসেবে অনুভব করছেন বলে সাম্প্রতিক এক জরিপে উঠে এসেছে।
দেশটির শীর্ষস্থানীয় জনস্বাস্থ্য বিমা সংস্থা টেকনিকার ক্রাঙ্কেনকাসে (টিকে) পরিচালিত গবেষণায় দেখা গেছে, তরুণদের মধ্যে এই সমস্যা বিশেষভাবে প্রকট। প্রায় ৬০% জার্মান নাগরিক প্রায়ই, মাঝে মাঝে বা খুব কম হলেও নিঃসঙ্গতা অনুভব করেন বলে জরিপে উঠে এসেছে।
বুধবার (১১ ডিসেম্বর) বার্লিনে এই জরিপের ফলাফল প্রকাশ করা হয়G
এ বছরের মে মাসে ফোরসা গবেষণা প্রতিষ্ঠান দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিনিধিত্বমূলক টেলিফোনিক জরিপের ভিত্তিতে তৈরি করা হয়েছে, যেখানে ১, ৪০৩ জন অংশগ্রহণ করেন।
জরিপে দেখা গেছে, তরুণরা নিঃসঙ্গতায় বেশি ভোগেন। ১৮ থেকে ৩৯ বছর বয়সিদের মধ্যে ৬৮% বলেছেন যে, তারা প্রায়ই, মাঝে মাঝে বা খুব কম হলেও নিঃসঙ্গতা বা একাকীত্ব অনুভব করেন। এছাড়া এই বয়সের ৩৬% খুব বেশি বা বেশ গুরুতর চাপ হিসেবে অনুভব করেন। তুলনামূলকভাবে ৪০ থেকে ৫৯ বছর এবং ৬০ বা তার বেশি বয়সি গোষ্ঠীর মধ্যে এই হার যথাক্রমে ১৯% এবং ২১%।
বুধবার বার্লিনে সংবাদ সম্মেলন করে এই জরিপের ফলাফল উপস্থাপনের সময় সমাজবিজ্ঞানী জানোশ শোবিন বলেন, “নিঃসঙ্গতা সাধারণত জীবনযাপনের পরিবর্তনের সঙ্গে জড়িত। আর এটি তরুণ বয়সে বেশি ঘটে থাকে। যেমন বাড়ি ছেড়ে যাওয়া, নতুন শহরে স্থানান্তর বা কাজের পরিবর্তন এসব কারণে নিঃসঙ্গতা অনুভূত হতে পারে।”
জরিপে দেখা গেছে, সিঙ্গেল বা অবিবাহিত ব্যক্তিরা সঙ্গী থাকা ব্যক্তিদের তুলনায় তিনগুণ বেশি নিঃসঙ্গতা অনুভব করেন। যদিও নিঃসঙ্গতার মাত্রা পুরুষ ও নারীর মধ্যে সমান। তবে সঙ্গীর উপস্থিতি এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অবিবাহিত বা সঙ্গীছাড়াদের মধ্যে ৩৩% বলেছেন যে তারা খুব বেশি বা বেশ গুরুতরভাবে নিঃসঙ্গতায় ভোগেন। তবে যাদের সঙ্গী আছে এমন ব্যক্তিদের মধ্যে এই হার মাত্র ২২%।
পুরুষদের জন্য নিঃসঙ্গতা এখনও ট্যাবু
গবেষণায় দেখা গেছে, নিঃসঙ্গতা অনুভবের জন্য শিক্ষার ধাপ, কাজ, অথবা কেউ বড় বা ছোট শহরে বাস করছে কিনা—এসব কোনো বড় কারণ নয়। একইভাবে, পুরুষ ও নারীদের মধ্যে নিঃসঙ্গতার সংখ্যায় উল্লেখযোগ্য কোনো পার্থক্য দেখা যায়নি। নিঃসঙ্গতার বড় কারণ বলা হচ্ছে ব্যক্তির সম্পর্ক এবং সামাজিকভাবে তার অবস্থানকে। তবে দরিদ্রতা নিঃসঙ্গতার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়। বয়স্ক ব্যক্তিরা তুলনামূলকভাবে তরুণ এককদের চেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকে। চাকরি হারানো বা সম্পর্কে বিচ্ছেদ বা মৃত্যুজনিত কারণে সঙ্গী হারানোর ফলে সামাজিক সমন্বয় ভেঙে পড়ে এতে করে নিঃসঙ্গতা বাড়ে।
জরিপ প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, পুরুষ যদি নিঃসঙ্গতা বা এরকাকীত্বে ভোগেন তবে সেটি স্বীকার করা তাদের জন্য কঠিন। শুধুমাত্র ২২% পুরুষ নিঃসঙ্গতার কথা অন্যকে বলেন। নারীদের ক্ষেত্রে এই হার ৪০%। পুরুষদের না বলার প্রধান কারণগুলোর মধ্যে একটি হলো, অন্যদের বোঝা বাড়াতে না চাওয়া। প্রায় ২৯% বলেছেন যে নিঃসঙ্গতা নিয়ে কথা বলা তাদের জন্য অস্বস্তিকর। ৯% উল্লেখ করেছেন যে তাদের এমন কোনো ব্যক্তি নেই যার সঙ্গে তারা এ বিষয়ে কথা বলতে পারেন।
নিঃসঙ্গতা এবং স্বাস্থ্য সম্পর্ক
নিঃসঙ্গতার কারণে শারীরিক ও মানসিক সমস্যার বৃদ্ধি ঘটে। যারা নিঃসঙ্গতা অনুভব করেছেন, তাদের মধ্যে প্রায় ২৩% তাদের স্বাস্থ্যকে খারাপ বলে মনে করেন, যেখানে যারা নিঃসঙ্গ নন তাদের মধ্যে এই সংখ্যা মাত্র ১৩%। শারীরিক প্রতিবন্ধকতা বা বিষন্নতা মতো সমস্যা নিঃসঙ্গতা বাড়াতে পারে। নিঃসঙ্গতা মানসিক চাপ, ক্লান্তি, উদ্বেগ, এবং ঘুমের সমস্যা তৈরি করতে পারে।
টেকনিকারের বোর্ড চেয়ারম্যান জেন্স বাস বলেন, “নিঃসঙ্গতা শারীরিক সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে, এটি প্রমাণিত হয়েছে।” তিনি ডিমেনশিয়া সম্পর্কেও উল্লেখ করেন।
তার ভাষ্য, নিঃসঙ্গ মানুষ পিঠ, পেটের ব্যথা, হাঁপানি ইত্যাদি শারীরিক সমস্যা বেশি ভোগেন। তবে, নিঃসঙ্গতা ও স্বাস্থ্যগত সমস্যা কেন সম্পর্কিত, তা এখনও বিজ্ঞানীদের কাছে রহস্য।নিঃসঙ্গতা বেড়েছে ইউরোপের দেশ জার্মানির মানুষের। দেশটির এক তৃতীয়াংশ মানুষ নিঃসঙ্গতা বা একাকীত্বকে একটি গুরুতর মানসিক চাপ হিসেবে অনুভব করছেন বলে সাম্প্রতিক এক জরিপে উঠে এসেছে। দেশটির শীর্ষস্থানীয় জনস্বাস্থ্য বিমা সংস্থা টেকনিকার ক্রাঙ্কেনকাসে (টিকে) পরিচালিত গবেষণায় দেখা গেছে, তরুণদের মধ্যে এই সমস্যা বিশেষভাবে প্রকট। প্রায় ৬০% জার্মান নাগরিক প্রায়ই, মাঝে মাঝে বা খুব কম হলেও নিঃসঙ্গতা অনুভব করেন বলে জরিপে উঠে এসেছে। বুধবার (১১ ডিসেম্বর) বার্লিনে এই জরিপের ফলাফল প্রকাশ করা হয়G এ বছরের মে মাসে ফোরসা গবেষণা প্রতিষ্ঠান দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিনিধিত্বমূলক টেলিফোনিক জরিপের ভিত্তিতে তৈরি করা হয়েছে, যেখানে ১, ৪০৩ জন অংশগ্রহণ করেন। জরিপে দেখা গেছে, তরুণরা নিঃসঙ্গতায় বেশি ভোগেন। ১৮ থেকে ৩৯ বছর বয়সিদের মধ্যে ৬৮% বলেছেন যে, তারা প্রায়ই, মাঝে মাঝে বা খুব কম হলেও নিঃসঙ্গতা বা একাকীত্ব অনুভব করেন। এছাড়া এই বয়সের ৩৬% খুব বেশি বা বেশ গুরুতর চাপ হিসেবে অনুভব করেন। তুলনামূলকভাবে ৪০ থেকে ৫৯ বছর এবং ৬০ বা তার বেশি বয়সি গোষ্ঠীর মধ্যে এই হার যথাক্রমে ১৯% এবং ২১%। বুধবার বার্লিনে সংবাদ সম্মেলন করে এই জরিপের ফলাফল উপস্থাপনের সময় সমাজবিজ্ঞানী জানোশ শোবিন বলেন, “নিঃসঙ্গতা সাধারণত জীবনযাপনের পরিবর্তনের সঙ্গে জড়িত। আর এটি তরুণ বয়সে বেশি ঘটে থাকে। যেমন বাড়ি ছেড়ে যাওয়া, নতুন শহরে স্থানান্তর বা কাজের পরিবর্তন এসব কারণে নিঃসঙ্গতা অনুভূত হতে পারে।” জরিপে দেখা গেছে, সিঙ্গেল বা অবিবাহিত ব্যক্তিরা সঙ্গী থাকা ব্যক্তিদের তুলনায় তিনগুণ বেশি নিঃসঙ্গতা অনুভব করেন। যদিও নিঃসঙ্গতার মাত্রা পুরুষ ও নারীর মধ্যে সমান। তবে সঙ্গীর উপস্থিতি এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অবিবাহিত বা সঙ্গীছাড়াদের মধ্যে ৩৩% বলেছেন যে তারা খুব বেশি বা বেশ গুরুতরভাবে নিঃসঙ্গতায় ভোগেন। তবে যাদের সঙ্গী আছে এমন ব্যক্তিদের মধ্যে এই হার মাত্র ২২%। পুরুষদের জন্য নিঃসঙ্গতা এখনও ট্যাবু গবেষণায় দেখা গেছে, নিঃসঙ্গতা অনুভবের জন্য শিক্ষার ধাপ, কাজ, অথবা কেউ বড় বা ছোট শহরে বাস করছে কিনা—এসব কোনো বড় কারণ নয়। একইভাবে, পুরুষ ও নারীদের মধ্যে নিঃসঙ্গতার সংখ্যায় উল্লেখযোগ্য কোনো পার্থক্য দেখা যায়নি। নিঃসঙ্গতার বড় কারণ বলা হচ্ছে ব্যক্তির সম্পর্ক এবং সামাজিকভাবে তার অবস্থানকে। তবে দরিদ্রতা নিঃসঙ্গতার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়। বয়স্ক ব্যক্তিরা তুলনামূলকভাবে তরুণ এককদের চেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকে। চাকরি হারানো বা সম্পর্কে বিচ্ছেদ বা মৃত্যুজনিত কারণে সঙ্গী হারানোর ফলে সামাজিক সমন্বয় ভেঙে পড়ে এতে করে নিঃসঙ্গতা বাড়ে। জরিপ প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, পুরুষ যদি নিঃসঙ্গতা বা এরকাকীত্বে ভোগেন তবে সেটি স্বীকার করা তাদের জন্য কঠিন। শুধুমাত্র ২২% পুরুষ নিঃসঙ্গতার কথা অন্যকে বলেন। নারীদের ক্ষেত্রে এই হার ৪০%। পুরুষদের না বলার প্রধান কারণগুলোর মধ্যে একটি হলো, অন্যদের বোঝা বাড়াতে না চাওয়া। প্রায় ২৯% বলেছেন যে নিঃসঙ্গতা নিয়ে কথা বলা তাদের জন্য অস্বস্তিকর। ৯% উল্লেখ করেছেন যে তাদের এমন কোনো ব্যক্তি নেই যার সঙ্গে তারা এ বিষয়ে কথা বলতে পারেন। নিঃসঙ্গতা এবং স্বাস্থ্য সম্পর্ক নিঃসঙ্গতার কারণে শারীরিক ও মানসিক সমস্যার বৃদ্ধি ঘটে। যারা নিঃসঙ্গতা অনুভব করেছেন, তাদের মধ্যে প্রায় ২৩% তাদের স্বাস্থ্যকে খারাপ বলে মনে করেন, যেখানে যারা নিঃসঙ্গ নন তাদের মধ্যে এই সংখ্যা মাত্র ১৩%। শারীরিক প্রতিবন্ধকতা বা বিষন্নতা মতো সমস্যা নিঃসঙ্গতা বাড়াতে পারে। নিঃসঙ্গতা মানসিক চাপ, ক্লান্তি, উদ্বেগ, এবং ঘুমের সমস্যা তৈরি করতে পারে। টেকনিকারের বোর্ড চেয়ারম্যান জেন্স বাস বলেন, “নিঃসঙ্গতা শারীরিক সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে, এটি প্রমাণিত হয়েছে।” তিনি ডিমেনশিয়া সম্পর্কেও উল্লেখ করেন। তার ভাষ্য, নিঃসঙ্গ মানুষ পিঠ, পেটের ব্যথা, হাঁপানি ইত্যাদি শারীরিক সমস্যা বেশি ভোগেন। তবে, নিঃসঙ্গতা ও স্বাস্থ্যগত সমস্যা কেন সম্পর্কিত, তা এখনও বিজ্ঞানীদের কাছে রহস্য।0 Commentarii 0 Distribuiri 452 Views 0 previzualizare -
হোটেল-রেস্তোরাঁয় ‘স্মোকিং জোন’ বন্ধের দাবি
প্রজ্ঞা ও অ্যান্টি টোব্যাকো মিডিয়া এলায়েন্স (আত্মা) এর একটি প্রতিনিধি দল উপদেষ্টা এ. এফ. হাসান আরিফের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এ দাবি জানান
ধূমপানের ক্ষতি থেকে নারী-শিশুর সুরক্ষায় হোটেল এবং রেস্তোরাঁয় স্মোকিং জোন বন্ধের দাবি জানিয়েছে গবেষণা ও অ্যাডভোকেসি প্রতিষ্ঠান প্রগতির জন্য জ্ঞান (প্রজ্ঞা) ও অ্যান্টি টোব্যাকো মিডিয়া এলায়েন্স (আত্মা)।
বুধবার (১১ ডিসেম্বর) বিকেলে প্রজ্ঞা ও অ্যান্টি টোব্যাকো মিডিয়া এলায়েন্স (আত্মা) এর একটি প্রতিনিধি দল এ বিষয়ে অবহিত করতে সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ. এফ. হাসান আরিফের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
হোটেল এবং রেস্তোরাঁয় স্মোকিং জোন থাকলে শতভাগ ধূমপানমুক্ত পরিবেশ বজায় থাকে না। স্মোকিং জোনে প্রবেশ বা বের হওয়ার সময় সিগারেটের ধোঁয়া পুরো রেস্তোরাঁয় ছড়িয়ে পড়ে এবং সেখানে আগত নারী, শিশুসহ সবাই পরোক্ষ ধূমপানের ক্ষতির শিকার হয়। একইসঙ্গে সেবা কর্মীরাও সেবা দিতে গিয়ে পরোক্ষ ধূমপানের শিকার হয়। তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের মাধ্যমে স্মোকিং জোন বন্ধ করা জরুরি বলে জানান প্রজ্ঞা ও আত্মা।
সাক্ষাৎকালে উপদেষ্টা জানান, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের উদ্যোগে তার মন্ত্রণালয়ের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে।
এ সময় প্রজ্ঞা এবং আত্মা এর পক্ষ থেকে জানানো হয়, এসডিজি’র সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য অসংক্রামক রোগে মৃত্যু এক-তৃতীয়াংশে কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে তামাক একটি বাধা। বর্তমানে দেশে ৩৫.৩% প্রাপ্তবয়স্ক জনগোষ্ঠী তামাক ব্যবহার করে। বছরে ১ লাখ ৬১,০০০ মানুষ তামাক ব্যবহারের কারণে মারা যায়। তামাক খাত থেকে অর্জিত রাজস্ব আয়ের চেয়ে তামাক ব্যবহারজনিত মৃত্যু ও অসুস্থতায় যে আর্থিক ক্ষতি হয় তার পরিমাণ অনেক বেশি। এই পরিপ্রেক্ষিতে, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় বিদ্যমান তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন শক্তিশালীকরণের উদ্যোগ গ্রহণ করে। সে লক্ষ্যে সিভিল সোসাইটিসহ অংশীজনদের সঙ্গে পরামর্শ করে ধূমপানের জন্য নির্ধারিত স্থান (ডিএসএ) বাতিলসহ বেশকিছু প্রস্তাব আইন সংশোধনের খসড়ায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
বৈঠকে বিমান ও পর্যটন উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনায় অংশ নেন ক্যাম্পেইন ফর টোব্যাকো ফ্রি কিডস এর বাংলাদেশ লিড পলিসি অ্যাডভাইজার মো. মোস্তাফিজুর রহমান, শংকর মৈত্র, আত্মা এর আহ্বায়ক মতুর্জা হায়দার লিটন এবং সহ-আহ্বায়ক নাদিরা কিরণ, মিজান চৌধুরী ও প্রজ্ঞা এর নির্বাহী পরিচালক এবিএম জুবায়ের এবং কর্মসূচি প্রধান মো. হাসান শাহরিয়ার।হোটেল-রেস্তোরাঁয় ‘স্মোকিং জোন’ বন্ধের দাবি প্রজ্ঞা ও অ্যান্টি টোব্যাকো মিডিয়া এলায়েন্স (আত্মা) এর একটি প্রতিনিধি দল উপদেষ্টা এ. এফ. হাসান আরিফের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এ দাবি জানান ধূমপানের ক্ষতি থেকে নারী-শিশুর সুরক্ষায় হোটেল এবং রেস্তোরাঁয় স্মোকিং জোন বন্ধের দাবি জানিয়েছে গবেষণা ও অ্যাডভোকেসি প্রতিষ্ঠান প্রগতির জন্য জ্ঞান (প্রজ্ঞা) ও অ্যান্টি টোব্যাকো মিডিয়া এলায়েন্স (আত্মা)। বুধবার (১১ ডিসেম্বর) বিকেলে প্রজ্ঞা ও অ্যান্টি টোব্যাকো মিডিয়া এলায়েন্স (আত্মা) এর একটি প্রতিনিধি দল এ বিষয়ে অবহিত করতে সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ. এফ. হাসান আরিফের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। হোটেল এবং রেস্তোরাঁয় স্মোকিং জোন থাকলে শতভাগ ধূমপানমুক্ত পরিবেশ বজায় থাকে না। স্মোকিং জোনে প্রবেশ বা বের হওয়ার সময় সিগারেটের ধোঁয়া পুরো রেস্তোরাঁয় ছড়িয়ে পড়ে এবং সেখানে আগত নারী, শিশুসহ সবাই পরোক্ষ ধূমপানের ক্ষতির শিকার হয়। একইসঙ্গে সেবা কর্মীরাও সেবা দিতে গিয়ে পরোক্ষ ধূমপানের শিকার হয়। তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের মাধ্যমে স্মোকিং জোন বন্ধ করা জরুরি বলে জানান প্রজ্ঞা ও আত্মা। সাক্ষাৎকালে উপদেষ্টা জানান, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের উদ্যোগে তার মন্ত্রণালয়ের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে। এ সময় প্রজ্ঞা এবং আত্মা এর পক্ষ থেকে জানানো হয়, এসডিজি’র সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য অসংক্রামক রোগে মৃত্যু এক-তৃতীয়াংশে কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে তামাক একটি বাধা। বর্তমানে দেশে ৩৫.৩% প্রাপ্তবয়স্ক জনগোষ্ঠী তামাক ব্যবহার করে। বছরে ১ লাখ ৬১,০০০ মানুষ তামাক ব্যবহারের কারণে মারা যায়। তামাক খাত থেকে অর্জিত রাজস্ব আয়ের চেয়ে তামাক ব্যবহারজনিত মৃত্যু ও অসুস্থতায় যে আর্থিক ক্ষতি হয় তার পরিমাণ অনেক বেশি। এই পরিপ্রেক্ষিতে, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় বিদ্যমান তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন শক্তিশালীকরণের উদ্যোগ গ্রহণ করে। সে লক্ষ্যে সিভিল সোসাইটিসহ অংশীজনদের সঙ্গে পরামর্শ করে ধূমপানের জন্য নির্ধারিত স্থান (ডিএসএ) বাতিলসহ বেশকিছু প্রস্তাব আইন সংশোধনের খসড়ায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। বৈঠকে বিমান ও পর্যটন উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনায় অংশ নেন ক্যাম্পেইন ফর টোব্যাকো ফ্রি কিডস এর বাংলাদেশ লিড পলিসি অ্যাডভাইজার মো. মোস্তাফিজুর রহমান, শংকর মৈত্র, আত্মা এর আহ্বায়ক মতুর্জা হায়দার লিটন এবং সহ-আহ্বায়ক নাদিরা কিরণ, মিজান চৌধুরী ও প্রজ্ঞা এর নির্বাহী পরিচালক এবিএম জুবায়ের এবং কর্মসূচি প্রধান মো. হাসান শাহরিয়ার।0 Commentarii 0 Distribuiri 2K Views 0 previzualizare -
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে
জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে নিরাপদ রাখার লক্ষ্যে ই-সিগারেট বা ইলেকট্রনিক নিকোটিন ডেলিভারি সিস্টেম (ইএনডিএস) সংশ্লিষ্ট সব পণ্যের আমদানি নিষিদ্ধ করার বিষয়ে জরুরি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলেছে উপদেষ্টা পরিষদ।
বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বিকেলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে নিরাপদ রাখার লক্ষ্যে ই-সিগারেট বা ইলেকট্রনিক নিকোটিন ডেলিভারি সিস্টেম (ইএনডিএস) সংশ্লিষ্ট সব পণ্যের আমদানি নিষিদ্ধ করার বিষয়ে জরুরি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আমদানি নীতি আদেশে আমদানি নিষিদ্ধ পণ্য তালিকায় ই-সিগারেট বা ইলেকট্রনিক নিকোটিন ডেলিভারি সিস্টেম অন্তর্ভুক্ত করা হবে।ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে নিরাপদ রাখার লক্ষ্যে ই-সিগারেট বা ইলেকট্রনিক নিকোটিন ডেলিভারি সিস্টেম (ইএনডিএস) সংশ্লিষ্ট সব পণ্যের আমদানি নিষিদ্ধ করার বিষয়ে জরুরি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলেছে উপদেষ্টা পরিষদ। বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বিকেলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে নিরাপদ রাখার লক্ষ্যে ই-সিগারেট বা ইলেকট্রনিক নিকোটিন ডেলিভারি সিস্টেম (ইএনডিএস) সংশ্লিষ্ট সব পণ্যের আমদানি নিষিদ্ধ করার বিষয়ে জরুরি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আমদানি নীতি আদেশে আমদানি নিষিদ্ধ পণ্য তালিকায় ই-সিগারেট বা ইলেকট্রনিক নিকোটিন ডেলিভারি সিস্টেম অন্তর্ভুক্ত করা হবে।0 Commentarii 0 Distribuiri 336 Views 0 previzualizare
Mai multe povesti