• প্রথম ব্যক্তি হিসেবে ইলন মাস্কের নতুন রেকর্ড
    বিশ্বে প্রথম ব্যক্তি হিসেবে বিশ্ব অর্থনীতির ইতিহাসে নতুন নজির স্থাপন করেছেন বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ইলন মাস্ক। ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তিনি প্রথম ব্যক্তি হিসেবে ৪০ হাজার কোটি বা ৪০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সম্পদের মালিক হয়েছেন। তার কোম্পানি টেসলা এবং স্পেসএক্সের বাজারমূল্যের দ্রুত বৃদ্ধিই এ মাইলফলক অর্জনে প্রধান ভূমিকা রেখেছে।

    তবে ফোর্বস সাময়িকীর আলাদা এক হিসেবে মাস্কের বর্তমান সম্পদের পরিমাণ ৩ হাজার ৬৮০ কোটি ডলার। বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় তার পরেই রয়েছেন অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস, যার মোট সম্পদ বর্তমানে ২ হাজার ৪৪০ কোটি ডলার। তৃতীয় অবস্থানে আছেন ওরাকলের সহপ্রতিষ্ঠাতা ল্যারি এলিসন, যার সম্পদের পরিমাণ ২ হাজার ৩০ কোটি ডলার।

    ইলন মাস্কের এই বিশাল সম্পদ বৃদ্ধির পেছনে কয়েকটি বিষয়কে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে—টেসলার শেয়ারমূল্যের ঊর্ধ্বগতি: গত কয়েক মাসে টেসলার শেয়ারমূল্য উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। বর্তমানে টেসলার বাজারমূল্য প্রায় ১ লাখ ৩১ হাজার ৫০০ বা ১.৩১৫ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।

    স্পেসএক্সের মূল্যায়ন বৃদ্ধি: সাম্প্রতিক শেয়ার লেনদেনে স্পেসএক্সের বাজারমূল্য ৩৫ হাজার কোটি ডলারে পৌঁছেছে। মাস্কের ৪২ শতাংশ শেয়ার বৃদ্ধি তার সম্পদে সরাসরি প্রভাব ফেলেছে।

    এক্সএআইয়ের অগ্রগতি: ইলন মাস্কের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রতিষ্ঠান এক্সএআইয়ের বাজারমূল্য দ্বিগুণ হয়ে বর্তমানে পাঁচ হাজার কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে।

    ইলন মাস্কের সম্পদ বৃদ্ধির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে তার রাজনৈতিক সক্রিয়তাও। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে আবার নির্বাচিত হয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্পের এবারের নির্বাচনী প্রচারণায় ইলন মাস্কের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কারণে মার্কিন বাজার পরিস্থিতি তার ব্যবসায়িক স্বার্থের পক্ষে সহায়ক হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
    প্রথম ব্যক্তি হিসেবে ইলন মাস্কের নতুন রেকর্ড বিশ্বে প্রথম ব্যক্তি হিসেবে বিশ্ব অর্থনীতির ইতিহাসে নতুন নজির স্থাপন করেছেন বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ইলন মাস্ক। ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তিনি প্রথম ব্যক্তি হিসেবে ৪০ হাজার কোটি বা ৪০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সম্পদের মালিক হয়েছেন। তার কোম্পানি টেসলা এবং স্পেসএক্সের বাজারমূল্যের দ্রুত বৃদ্ধিই এ মাইলফলক অর্জনে প্রধান ভূমিকা রেখেছে। তবে ফোর্বস সাময়িকীর আলাদা এক হিসেবে মাস্কের বর্তমান সম্পদের পরিমাণ ৩ হাজার ৬৮০ কোটি ডলার। বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় তার পরেই রয়েছেন অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস, যার মোট সম্পদ বর্তমানে ২ হাজার ৪৪০ কোটি ডলার। তৃতীয় অবস্থানে আছেন ওরাকলের সহপ্রতিষ্ঠাতা ল্যারি এলিসন, যার সম্পদের পরিমাণ ২ হাজার ৩০ কোটি ডলার। ইলন মাস্কের এই বিশাল সম্পদ বৃদ্ধির পেছনে কয়েকটি বিষয়কে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে—টেসলার শেয়ারমূল্যের ঊর্ধ্বগতি: গত কয়েক মাসে টেসলার শেয়ারমূল্য উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। বর্তমানে টেসলার বাজারমূল্য প্রায় ১ লাখ ৩১ হাজার ৫০০ বা ১.৩১৫ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। স্পেসএক্সের মূল্যায়ন বৃদ্ধি: সাম্প্রতিক শেয়ার লেনদেনে স্পেসএক্সের বাজারমূল্য ৩৫ হাজার কোটি ডলারে পৌঁছেছে। মাস্কের ৪২ শতাংশ শেয়ার বৃদ্ধি তার সম্পদে সরাসরি প্রভাব ফেলেছে। এক্সএআইয়ের অগ্রগতি: ইলন মাস্কের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রতিষ্ঠান এক্সএআইয়ের বাজারমূল্য দ্বিগুণ হয়ে বর্তমানে পাঁচ হাজার কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। ইলন মাস্কের সম্পদ বৃদ্ধির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে তার রাজনৈতিক সক্রিয়তাও। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে আবার নির্বাচিত হয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্পের এবারের নির্বাচনী প্রচারণায় ইলন মাস্কের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কারণে মার্কিন বাজার পরিস্থিতি তার ব্যবসায়িক স্বার্থের পক্ষে সহায়ক হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 251 Views 0 önizleme
  • ইউক্রেন থেকে দেশে পৌঁছাল ৫২ হাজার টন গম
    ইউক্রেন থেকে আমদানিকৃত সাড়ে ৫২ হাজার মেট্রিক টন গম দেশে পৌঁছেছে। বৃহস্পতিবার এই গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরের বহিঃনোঙ্গর কুতুবদিয়ায় পৌঁছেছে এমভি এনজয় প্রসপারিটি জাহাজ।

    বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর বিদেশ থেকে খাদ্যশস্য আমদানির প্রথম চালান এটি।

    এক তথ্যবিবরণীতে বলা হয়, জাহাজে রক্ষিত গমের নমুনা সংগ্রহ করে ভৌত পরীক্ষা শেষে দ্রুত গম খালাসের কাজ শুরু করা হবে। জাহাজে রক্ষিত গমের মধ্যে সাড়ে ৩১ হাজার মেট্রিক টন চট্টগ্রামে বন্দরে খালাসের পর অবশিষ্ট ২১ হাজার মেট্রিক টন গম মোংলা বন্দরে খালাস করা হবে।
    ইউক্রেন থেকে দেশে পৌঁছাল ৫২ হাজার টন গম ইউক্রেন থেকে আমদানিকৃত সাড়ে ৫২ হাজার মেট্রিক টন গম দেশে পৌঁছেছে। বৃহস্পতিবার এই গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরের বহিঃনোঙ্গর কুতুবদিয়ায় পৌঁছেছে এমভি এনজয় প্রসপারিটি জাহাজ। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর বিদেশ থেকে খাদ্যশস্য আমদানির প্রথম চালান এটি। এক তথ্যবিবরণীতে বলা হয়, জাহাজে রক্ষিত গমের নমুনা সংগ্রহ করে ভৌত পরীক্ষা শেষে দ্রুত গম খালাসের কাজ শুরু করা হবে। জাহাজে রক্ষিত গমের মধ্যে সাড়ে ৩১ হাজার মেট্রিক টন চট্টগ্রামে বন্দরে খালাসের পর অবশিষ্ট ২১ হাজার মেট্রিক টন গম মোংলা বন্দরে খালাস করা হবে।
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 94 Views 0 önizleme
  • সিরিয়া ইজরাইলের দখলে নাকি সিরিয়ায় ইজরাইলের কবর হবে? | Riaz Hasan | Perspective Podcast | Yahia Amin
    সিরিয়া ইজরাইলের দখলে নাকি সিরিয়ায় ইজরাইলের কবর হবে? | Riaz Hasan | Perspective Podcast | Yahia Amin
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 749 Views 0 önizleme
  • ডোনাল্ড ট্রাম্প: টাইম ম্যাগাজিনের বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব ২০২৪
    ডোনাল্ড ট্রাম্প, যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক এবং বর্তমান প্রেসিডেন্ট, যিনি তার উদ্ভট বক্তৃতা, দৃঢ় নেতৃত্ব এবং বিতর্কিত রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের জন্য বিশ্বব্যাপী পরিচিত। টাইম ম্যাগাজিনের বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব হিসেবে তাকে দ্বিতীয়বার নির্বাচিত করা হয়েছে। এই সম্মান শুধু তার ব্যক্তিগত ক্যারিশমা নয়, বরং ২০২৪ সালের যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক এবং সামাজিক প্রেক্ষাপটে তার অসামান্য প্রভাবকে স্বীকৃতি দিয়েছে।

    টাইম ম্যাগাজিন প্রতি বছর এমন একজন ব্যক্তিত্বকে বেছে নেয়, যার কর্মকাণ্ড বিশ্বের ওপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেছে। ২০২৪ সালে ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে নাটকীয়ভাবে ফিরে আসেন এবং প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়লাভ করেন। তার অভাবনীয় প্রত্যাবর্তন, রাজনৈতিক মঞ্চে দাপট, এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে তার অসাধারণ প্রভাবই তাকে এই সম্মান এনে দিয়েছে।

    ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়লাভের পর এই সম্মান ঘোষণা করা হলো। এর আগে ২০১৬ সালে, প্রথমবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি টাইম ম্যাগাজিনের বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব হিসেবে মনোনীত হয়েছিলেন।

    ২০২৪ সালের নির্বাচনে জয়লাভ করে ডোনাল্ড ট্রাম্প আবারও যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্ব গ্রহণ করতে চলেছেন। তার "আমেরিকা ফার্স্ট" নীতির পুনরুত্থান দেশের ভেতরে একাধিক সংস্কার এবং বিভাজন তৈরি করেছে।

    আন্তর্জাতিক কূটনীতি, জলবায়ু পরিবর্তন চুক্তি থেকে সরে আসার ঘোষণা, এবং চীনের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানসহ একাধিক কারণে তিনি বিশ্ব রাজনীতিতে আলোচিত।

    ডোনাল্ড ট্রাম্পের রাজনীতি সবসময়ই নতুন করে আলোচনার জন্ম দেয়। ২০২৪ সালের নির্বাচনী প্রচারণায় তার আক্রমণাত্মক কৌশল, সামাজিক মাধ্যমের শক্তিশালী ব্যবহার, এবং তার "মেগা ম্যাগা" আন্দোলন তাকে বিরোধী শিবিরের ওপর অসাধারণ প্রভাব বিস্তার করতে সাহায্য করেছে।

    এছাড়া, তার নেতৃত্বের কারণে যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি হয়েছে নতুন রাজনৈতিক বিভাজন এবং সামাজিক উত্তেজনা, যা যুগান্তকারী ঘটনা হিসেবে বিবেচিত। তার বিরুদ্ধে বহু বিতর্ক থাকা সত্ত্বেও, ট্রাম্প এমন একজন নেতা, যিনি তার অনুসারীদের কাছে দারুণ জনপ্রিয় এবং বিরোধীদের কাছে ভীতির কারণ।

    টাইম ম্যাগাজিনের বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব এমন এক সম্মান, যা প্রভাব এবং তাৎপর্য বিবেচনায় দেওয়া হয়। ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই অর্জন তার নেতৃত্বের শক্তি এবং রাজনৈতিক প্রভাবেরই প্রমাণ। তবে, তার কর্মকাণ্ড কতটা ইতিবাচক বা নেতিবাচক, তা মূল্যায়নের দায়িত্ব ইতিহাসের।

    ডোনাল্ড ট্রাম্প একজন বিতর্কিত নেতা হলেও তার প্রভাব অস্বীকার করা যায় না। টাইম ম্যাগাজিনের বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব হিসেবে তার দ্বিতীয়বার মনোনয়ন বিশ্ব রাজনীতিতে তার অনন্য অবস্থানকে তুলে ধরেছে। বিশ্বের সামনে তিনি এক প্রশ্ন রেখে যাচ্ছেন: ট্রাম্প কি যুগান্তকারী নেতা, নাকি বিভেদ সৃষ্টিকারী রাজনীতিবিদ?
    ডোনাল্ড ট্রাম্প: টাইম ম্যাগাজিনের বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব ২০২৪ ডোনাল্ড ট্রাম্প, যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক এবং বর্তমান প্রেসিডেন্ট, যিনি তার উদ্ভট বক্তৃতা, দৃঢ় নেতৃত্ব এবং বিতর্কিত রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের জন্য বিশ্বব্যাপী পরিচিত। টাইম ম্যাগাজিনের বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব হিসেবে তাকে দ্বিতীয়বার নির্বাচিত করা হয়েছে। এই সম্মান শুধু তার ব্যক্তিগত ক্যারিশমা নয়, বরং ২০২৪ সালের যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক এবং সামাজিক প্রেক্ষাপটে তার অসামান্য প্রভাবকে স্বীকৃতি দিয়েছে। টাইম ম্যাগাজিন প্রতি বছর এমন একজন ব্যক্তিত্বকে বেছে নেয়, যার কর্মকাণ্ড বিশ্বের ওপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেছে। ২০২৪ সালে ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে নাটকীয়ভাবে ফিরে আসেন এবং প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়লাভ করেন। তার অভাবনীয় প্রত্যাবর্তন, রাজনৈতিক মঞ্চে দাপট, এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে তার অসাধারণ প্রভাবই তাকে এই সম্মান এনে দিয়েছে। ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়লাভের পর এই সম্মান ঘোষণা করা হলো। এর আগে ২০১৬ সালে, প্রথমবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি টাইম ম্যাগাজিনের বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব হিসেবে মনোনীত হয়েছিলেন। ২০২৪ সালের নির্বাচনে জয়লাভ করে ডোনাল্ড ট্রাম্প আবারও যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্ব গ্রহণ করতে চলেছেন। তার "আমেরিকা ফার্স্ট" নীতির পুনরুত্থান দেশের ভেতরে একাধিক সংস্কার এবং বিভাজন তৈরি করেছে। আন্তর্জাতিক কূটনীতি, জলবায়ু পরিবর্তন চুক্তি থেকে সরে আসার ঘোষণা, এবং চীনের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানসহ একাধিক কারণে তিনি বিশ্ব রাজনীতিতে আলোচিত। ডোনাল্ড ট্রাম্পের রাজনীতি সবসময়ই নতুন করে আলোচনার জন্ম দেয়। ২০২৪ সালের নির্বাচনী প্রচারণায় তার আক্রমণাত্মক কৌশল, সামাজিক মাধ্যমের শক্তিশালী ব্যবহার, এবং তার "মেগা ম্যাগা" আন্দোলন তাকে বিরোধী শিবিরের ওপর অসাধারণ প্রভাব বিস্তার করতে সাহায্য করেছে। এছাড়া, তার নেতৃত্বের কারণে যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি হয়েছে নতুন রাজনৈতিক বিভাজন এবং সামাজিক উত্তেজনা, যা যুগান্তকারী ঘটনা হিসেবে বিবেচিত। তার বিরুদ্ধে বহু বিতর্ক থাকা সত্ত্বেও, ট্রাম্প এমন একজন নেতা, যিনি তার অনুসারীদের কাছে দারুণ জনপ্রিয় এবং বিরোধীদের কাছে ভীতির কারণ। টাইম ম্যাগাজিনের বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব এমন এক সম্মান, যা প্রভাব এবং তাৎপর্য বিবেচনায় দেওয়া হয়। ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই অর্জন তার নেতৃত্বের শক্তি এবং রাজনৈতিক প্রভাবেরই প্রমাণ। তবে, তার কর্মকাণ্ড কতটা ইতিবাচক বা নেতিবাচক, তা মূল্যায়নের দায়িত্ব ইতিহাসের। ডোনাল্ড ট্রাম্প একজন বিতর্কিত নেতা হলেও তার প্রভাব অস্বীকার করা যায় না। টাইম ম্যাগাজিনের বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব হিসেবে তার দ্বিতীয়বার মনোনয়ন বিশ্ব রাজনীতিতে তার অনন্য অবস্থানকে তুলে ধরেছে। বিশ্বের সামনে তিনি এক প্রশ্ন রেখে যাচ্ছেন: ট্রাম্প কি যুগান্তকারী নেতা, নাকি বিভেদ সৃষ্টিকারী রাজনীতিবিদ?
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 450 Views 0 önizleme
  • ‘আমরা সামরিক ট্রেনিং দেব যেন প্রত্যেক ছাত্র রাইফেল চালাতে জানে’
    বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম বলেছেন, যুদ্ধ যদি তারা (ভারত) শুরু করে তাহলে এই যুদ্ধ তাদের দেশে গিয়েই শেষ হবে।

    তিনি বলেন, আমরা প্রত্যেকটি বাংলাদেশি নাগরিককে সামরিক ট্রেনিং দিয়ে প্রস্তুত করব যুদ্ধের জন্য। প্রত্যেকটি ছাত্র যেন রাইফেল চালাতে জানে। সামান্য ফিল্ডক্রাফট মিলিটারি ট্রেনিং আমরা তাদের দেব। যাতে করে কেউ যেন আমাদের দিকে রক্তচক্ষু নিয়ে তাকাতে না পারে। আমরা যুদ্ধ করে জয়ী হয়েছি; চিরকাল জয়ী হবে বাংলাদেশ।

    বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হলে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল আয়োজিত ‘পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনার পৃষ্ঠপোষক ভারত সরকার ও তাদের গণমাধ্যমের অবিরাম মিথ্যা প্রচারণা এবং ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

    তিনি বলেন, আমাদের জাতির বিরুদ্ধে আগ্রাসন চালাতে গেলে বারবার তাদেরকে চিন্তা করতে হবে। যত বড় শক্তিই হোক- আরে ভারততো কিছুই না এর থেকে বড় শক্তিও যদি আসে তাহলেও বাংলাদেশকে পদানত করতে পারবে না। জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের ফলে নতুন এক বাংলাদেশ আমরা পেয়েছি, নতুন এক বাংলাদেশ আমরা সৃষ্টি করবো। যেখানে কোনো বৈষম্য থাকবে না, যেখানে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব নিয়ে কেউ কোনো কটাক্ষ করতে পারবে না। কোনো ভারতীয় দালাল বাংলাদেশে থাকতে পারবে না। এখন আর কথা বলার সময় নাই, এখন একশনে যাওয়ার সময়।


    বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরের পরে অনেক মুক্তিযোদ্ধা তৈরি হয়েছে। যেমন ৫ আগস্টের পরে অনেক জাতীয়তাবাদীর সৈনিক তৈরি হয়েছে। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, ৭১ সালে অনেকেই মুক্তিযুদ্ধ না করেও রাজাকারদের সঙ্গে ছবি তোলে পরবর্তীকালে মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে নাম লিখিয়েছে। এই ইতিহাস বর্তমান প্রজন্ম বা পরবর্তী প্রজন্ম জানবে কি না, আমার জানা নেই।

    তিনি আরও বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় তারা (ভারত) আমাদের বন্ধু ছিল। কিন্তু এরা যে কখন বন্ধু, কখন শত্রু এটা বুঝতে হলে আমাদেরকে আরও কয়েকশ বছর বাঁচতে হবে। তারা এখন শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দিয়েছে। যাদেরকে দিয়ে তাদের স্বার্থ হাসিল হয় তারা (ভারত) শুধু তাদেরকেই আশ্রয় দেয়। ভারত শেখ হাসিনার চোখ দিয়ে বাংলাদেশকে দেখে; এই দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন না হওয়া পর্যন্ত ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সুসম্পর্ক হবে না।

    বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাদেক খানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন- ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু প্রমুখ।

    সমাবেশ শেষে তারা প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণ থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে তোপখানা সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
    ‘আমরা সামরিক ট্রেনিং দেব যেন প্রত্যেক ছাত্র রাইফেল চালাতে জানে’ বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম বলেছেন, যুদ্ধ যদি তারা (ভারত) শুরু করে তাহলে এই যুদ্ধ তাদের দেশে গিয়েই শেষ হবে। তিনি বলেন, আমরা প্রত্যেকটি বাংলাদেশি নাগরিককে সামরিক ট্রেনিং দিয়ে প্রস্তুত করব যুদ্ধের জন্য। প্রত্যেকটি ছাত্র যেন রাইফেল চালাতে জানে। সামান্য ফিল্ডক্রাফট মিলিটারি ট্রেনিং আমরা তাদের দেব। যাতে করে কেউ যেন আমাদের দিকে রক্তচক্ষু নিয়ে তাকাতে না পারে। আমরা যুদ্ধ করে জয়ী হয়েছি; চিরকাল জয়ী হবে বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হলে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল আয়োজিত ‘পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনার পৃষ্ঠপোষক ভারত সরকার ও তাদের গণমাধ্যমের অবিরাম মিথ্যা প্রচারণা এবং ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, আমাদের জাতির বিরুদ্ধে আগ্রাসন চালাতে গেলে বারবার তাদেরকে চিন্তা করতে হবে। যত বড় শক্তিই হোক- আরে ভারততো কিছুই না এর থেকে বড় শক্তিও যদি আসে তাহলেও বাংলাদেশকে পদানত করতে পারবে না। জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের ফলে নতুন এক বাংলাদেশ আমরা পেয়েছি, নতুন এক বাংলাদেশ আমরা সৃষ্টি করবো। যেখানে কোনো বৈষম্য থাকবে না, যেখানে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব নিয়ে কেউ কোনো কটাক্ষ করতে পারবে না। কোনো ভারতীয় দালাল বাংলাদেশে থাকতে পারবে না। এখন আর কথা বলার সময় নাই, এখন একশনে যাওয়ার সময়। বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরের পরে অনেক মুক্তিযোদ্ধা তৈরি হয়েছে। যেমন ৫ আগস্টের পরে অনেক জাতীয়তাবাদীর সৈনিক তৈরি হয়েছে। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, ৭১ সালে অনেকেই মুক্তিযুদ্ধ না করেও রাজাকারদের সঙ্গে ছবি তোলে পরবর্তীকালে মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে নাম লিখিয়েছে। এই ইতিহাস বর্তমান প্রজন্ম বা পরবর্তী প্রজন্ম জানবে কি না, আমার জানা নেই। তিনি আরও বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় তারা (ভারত) আমাদের বন্ধু ছিল। কিন্তু এরা যে কখন বন্ধু, কখন শত্রু এটা বুঝতে হলে আমাদেরকে আরও কয়েকশ বছর বাঁচতে হবে। তারা এখন শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দিয়েছে। যাদেরকে দিয়ে তাদের স্বার্থ হাসিল হয় তারা (ভারত) শুধু তাদেরকেই আশ্রয় দেয়। ভারত শেখ হাসিনার চোখ দিয়ে বাংলাদেশকে দেখে; এই দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন না হওয়া পর্যন্ত ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সুসম্পর্ক হবে না। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাদেক খানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন- ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু প্রমুখ। সমাবেশ শেষে তারা প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণ থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে তোপখানা সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 856 Views 0 önizleme
  • বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এবং তাদের ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক সহযোগীদের সাম্প্রতিক বক্তব্য ও কর্মসূচিগুলো নতুন ধরনের রাজনৈতিক আলোচনার সূত্রপাত করেছে। বিশেষ করে, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রমের সামরিক ট্রেনিং নিয়ে দেয়া বক্তব্যটি দেশব্যাপী চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে।

    বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, যিনি তার সামরিক অভিজ্ঞতা ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের জন্য পরিচিত। তিনি সামরিক ট্রেনিং চালু করার একটি প্রস্তাব তুলে ধরেছেন, যা দেশের প্রতিরক্ষার দৃষ্টিকোণ থেকে একটি বিতর্কিত এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের জন্ম দিয়েছে।

    তিনি বলেন, প্রতিটি ছাত্রকে সামরিক প্রশিক্ষণ দিয়ে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করা হবে, যাতে ভবিষ্যতে কেউ বাংলাদেশকে হুমকি দিতে না পারে। তার মতে, "আমরা যুদ্ধ করে জয়ী হয়েছি; চিরকাল জয়ী হবে বাংলাদেশ।"

    বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবে বিএনপি সমর্থিত মুক্তিযোদ্ধা দলের আলোচনা সভায় এই বক্তব্য প্রদান করা হয়। জুলাই-আগস্টের পরিবর্তনের আলোকে তিনি নতুন এক বাংলাদেশ তৈরির আহ্বান জানিয়েছেন।

    বক্তব্যটি এমন এক সময় এসেছে, যখন বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি এবং ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। ঢাকার জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত আলোচনা সভায় বিষয়টি উঠে আসে।

    এমন বক্তব্যের পেছনের কারণ
    ১. ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক:
    মেজর (অব.) হাফিজের বক্তব্যে ভারতের প্রতি কূটনৈতিক অসন্তোষ এবং বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার তাগিদ স্পষ্ট।

    ২. জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজন:
    তার বক্তব্যে দেশের অভ্যন্তরীণ ঐক্য ও শক্তি বৃদ্ধির প্রস্তাব ছিল, যাতে ভবিষ্যৎ আগ্রাসনের বিরুদ্ধে জনগণ প্রস্তুত থাকে।

    ৩. বিএনপির রাজনৈতিক অবস্থান:
    বর্তমান সরকারের সমালোচনার পাশাপাশি ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার একটি কৌশল হিসেবে এই বক্তব্য দেওয়া হতে পারে।

    সামরিক প্রশিক্ষণের বাস্তবতা:
    একটি শান্তিপ্রিয় ও গণতান্ত্রিক দেশে সাধারণ নাগরিকদের সামরিক প্রশিক্ষণ দেওয়ার প্রস্তাব কতটা বাস্তবসম্মত এবং কার্যকর তা নিয়ে বিশ্লেষণ প্রয়োজন। এটি একদিকে জনগণের মধ্যে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে, তবে অন্যদিকে এর ফলে অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা ও সামরিকীকরণের ঝুঁকিও বাড়তে পারে।

    রাজনৈতিক প্রভাব:
    বিএনপির এই ধরনের বক্তব্য তাদের অনুসারীদের উজ্জীবিত করতে পারে, তবে এটি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারে।

    ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক:
    বক্তব্যে ভারতের বিরুদ্ধে সরাসরি আক্রমণাত্মক অবস্থান নেওয়া হয়েছে, যা দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নয়নে বাধা সৃষ্টি করতে পারে।

    একশনের সময়, নাকি সংলাপের সময়?
    মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদের এই বক্তব্য দেশের রাজনীতিতে নতুন একটি আলোচনা তৈরি করেছে। যুদ্ধের প্রস্তুতির ডাক দিয়ে বিএনপি তাদের শক্ত অবস্থান স্পষ্ট করেছে। তবে, এই বক্তব্য বাস্তবায়নের জন্য দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা, কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনর্বিবেচনা এবং জনগণের মধ্যে ঐক্য প্রয়োজন।

    বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা যেমন জরুরি, তেমনি কূটনৈতিকভাবে সমস্যার সমাধান করাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নয়, বরং আলোচনার মাধ্যমে সংকট নিরসনই সময়ের দাবী।
    বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এবং তাদের ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক সহযোগীদের সাম্প্রতিক বক্তব্য ও কর্মসূচিগুলো নতুন ধরনের রাজনৈতিক আলোচনার সূত্রপাত করেছে। বিশেষ করে, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রমের সামরিক ট্রেনিং নিয়ে দেয়া বক্তব্যটি দেশব্যাপী চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, যিনি তার সামরিক অভিজ্ঞতা ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের জন্য পরিচিত। তিনি সামরিক ট্রেনিং চালু করার একটি প্রস্তাব তুলে ধরেছেন, যা দেশের প্রতিরক্ষার দৃষ্টিকোণ থেকে একটি বিতর্কিত এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের জন্ম দিয়েছে। তিনি বলেন, প্রতিটি ছাত্রকে সামরিক প্রশিক্ষণ দিয়ে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করা হবে, যাতে ভবিষ্যতে কেউ বাংলাদেশকে হুমকি দিতে না পারে। তার মতে, "আমরা যুদ্ধ করে জয়ী হয়েছি; চিরকাল জয়ী হবে বাংলাদেশ।" বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবে বিএনপি সমর্থিত মুক্তিযোদ্ধা দলের আলোচনা সভায় এই বক্তব্য প্রদান করা হয়। জুলাই-আগস্টের পরিবর্তনের আলোকে তিনি নতুন এক বাংলাদেশ তৈরির আহ্বান জানিয়েছেন। বক্তব্যটি এমন এক সময় এসেছে, যখন বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি এবং ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। ঢাকার জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত আলোচনা সভায় বিষয়টি উঠে আসে। এমন বক্তব্যের পেছনের কারণ ১. ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক: মেজর (অব.) হাফিজের বক্তব্যে ভারতের প্রতি কূটনৈতিক অসন্তোষ এবং বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার তাগিদ স্পষ্ট। ২. জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজন: তার বক্তব্যে দেশের অভ্যন্তরীণ ঐক্য ও শক্তি বৃদ্ধির প্রস্তাব ছিল, যাতে ভবিষ্যৎ আগ্রাসনের বিরুদ্ধে জনগণ প্রস্তুত থাকে। ৩. বিএনপির রাজনৈতিক অবস্থান: বর্তমান সরকারের সমালোচনার পাশাপাশি ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার একটি কৌশল হিসেবে এই বক্তব্য দেওয়া হতে পারে। সামরিক প্রশিক্ষণের বাস্তবতা: একটি শান্তিপ্রিয় ও গণতান্ত্রিক দেশে সাধারণ নাগরিকদের সামরিক প্রশিক্ষণ দেওয়ার প্রস্তাব কতটা বাস্তবসম্মত এবং কার্যকর তা নিয়ে বিশ্লেষণ প্রয়োজন। এটি একদিকে জনগণের মধ্যে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে, তবে অন্যদিকে এর ফলে অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা ও সামরিকীকরণের ঝুঁকিও বাড়তে পারে। রাজনৈতিক প্রভাব: বিএনপির এই ধরনের বক্তব্য তাদের অনুসারীদের উজ্জীবিত করতে পারে, তবে এটি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারে। ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক: বক্তব্যে ভারতের বিরুদ্ধে সরাসরি আক্রমণাত্মক অবস্থান নেওয়া হয়েছে, যা দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নয়নে বাধা সৃষ্টি করতে পারে। একশনের সময়, নাকি সংলাপের সময়? মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদের এই বক্তব্য দেশের রাজনীতিতে নতুন একটি আলোচনা তৈরি করেছে। যুদ্ধের প্রস্তুতির ডাক দিয়ে বিএনপি তাদের শক্ত অবস্থান স্পষ্ট করেছে। তবে, এই বক্তব্য বাস্তবায়নের জন্য দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা, কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনর্বিবেচনা এবং জনগণের মধ্যে ঐক্য প্রয়োজন। বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা যেমন জরুরি, তেমনি কূটনৈতিকভাবে সমস্যার সমাধান করাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নয়, বরং আলোচনার মাধ্যমে সংকট নিরসনই সময়ের দাবী।
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 926 Views 0 önizleme
  • র‍্যাবের 'আয়নাঘর' ছিলো বলে স্বীকার মহাপরিচালকের | Aynaghor | RAB
    র‍্যাবের 'আয়নাঘর' ছিলো বলে স্বীকার মহাপরিচালকের | Aynaghor | RAB
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 1K Views 0 önizleme
  • অতীতের ভুলের মধ্যে পা দেয়া যাবে না: ড. ইউনূস | Dr Yunus Speech
    অতীতের ভুলের মধ্যে পা দেয়া যাবে না: ড. ইউনূস | Dr Yunus Speech
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 270 Views 0 önizleme
  • ‘র’ এর এজেন্ট আসিফ নজরুল? | Dr Asif Nazrul | Asif Mahmud
    ‘র’ এর এজেন্ট আসিফ নজরুল? | Dr Asif Nazrul | Asif Mahmud
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 2K Views 0 önizleme
  • আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা ভেরি ডিফিকাল্ট: পার্থ | Andaleeve Rahman Partho | BJP | Awami League
    আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা ভেরি ডিফিকাল্ট: পার্থ | Andaleeve Rahman Partho | BJP | Awami League
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 403 Views 0 önizleme