• যুক্তরাষ্ট্রে মামলা এবং আদানি গ্রুপের টালমাটাল অবস্থার কারণ ও প্রভাব
    যুক্তরাষ্ট্রে মামলা এবং আদানি গ্রুপের টালমাটাল অবস্থার কারণ ও প্রভাব
    EYENEWSBD.COM
    যুক্তরাষ্ট্রে মামলা এবং আদানি গ্রুপের টালমাটাল অবস্থার কারণ ও প্রভাব - Eye News BD
    ভারতের আদানি গ্রুপের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে করা মামলার প্রভাব শুধু ব্যবসায়িক অঙ্গনেই নয়, বরং এর প্রভাব ভারতের বৈশ্বিক "সফট পাওয়ার" ও নীতিনির্ধারণের ওপরেও পড়ছে। ২০ নভেম্বর নিউইয়র্কের প্রসিকিউটরদের দায়ের করা মামলায় আদানি গ্রুপের বিরুদ্ধে ঘুষ এবং বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগ আনা হয়। এই মামলাটি শুধু আদানি গ্রুপের সাম্রাজ্যকেই নয়, বরং ভারতের বৈশ্বিক ভাবমূর্তিকেও চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে।মামলার মূল অভিযোগ এবং প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ামামল
    0 Kommentare 0 Anteile 130 Ansichten 0 Vorschau
  • চ্যাটজিপিটির কারণে অনলাইন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জায়ান্ট চেগের পতনের গল্প: শিক্ষা খাতে এআই-এর বিপ্লব
    চ্যাটজিপিটির কারণে অনলাইন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জায়ান্ট চেগের পতনের গল্প: শিক্ষা খাতে এআই-এর বিপ্লব
    EYENEWSBD.COM
    চ্যাটজিপিটির কারণে অনলাইন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জায়ান্ট চেগের পতনের গল্প: শিক্ষা খাতে এআই-এর বিপ্লব - Eye News BD
    চেগের উত্থান এবং পতনঅনলাইন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চেগ, যেটি বহু বছর ধরে শিক্ষার্থীদের হোমওয়ার্কে সাহায্য এবং প্লেজিয়ারিজম চেকিং টুল হিসেবে পরিচিত ছিল, একসময় ভার্চুয়াল শিক্ষার সুবাদে উল্লেখযোগ্য জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল। মহামারির সময়ে প্রতিষ্ঠানটির সাবস্ক্রিপশন রেট এবং স্টকের মূল্য রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছায়। কিন্তু ২০২২ সালে চ্যাটজিপিটির আবির্ভাব চেগের অস্তিত্বকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দেয়।চ্যাটজিপিটির সহজলভ্যতা, দ্রুত সমাধান এবং ফ্রি ব্যবহারযোগ্যত
    0 Kommentare 0 Anteile 216 Ansichten 0 Vorschau
  • পিনাকী ভট্টাচার্য: গণতন্ত্রের কণ্ঠস্বর ও তরুণ প্রজন্মের আইডল
    কে এই পিনাকী ভট্টাচার্য?

    পিনাকী ভট্টাচার্য, এক নামেই যাকে চেনেন লাখো তরুণ-তরুণী। বাংলাদেশ থেকে বাধ্য হয়ে ফ্রান্সে নির্বাসিত এই অকুতোভয় ব্যক্তি নিজেকে পরিচয় দেন একজন লেখক, মানবাধিকার কর্মী এবং স্বাধীন কণ্ঠস্বর হিসেবে। তাঁর জন্ম ও বেড়ে ওঠা বাংলাদেশের মাটিতে, হিন্দু সনাতন ধর্মাবলম্বী হলেও তাঁর রাজনৈতিক আদর্শ বামপন্থী। তিনি এমন এক নাম যিনি নিজের চিন্তা ও আদর্শের জন্য নিজের দেশ ছেড়ে প্রবাসে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছেন। বর্তমানে তিনি ফ্রান্সে রিফিউজি হিসেবে অবস্থান করছেন। কিন্তু সেখান থেকেই তিনি হয়ে উঠেছেন বাংলাদেশের গণতন্ত্র এবং ভোটাধিকারের জন্য সংগ্রামী কণ্ঠ।

    কীভাবে তিনি জনপ্রিয় হলেন?
    পিনাকী ভট্টাচার্যের জনপ্রিয়তা শুধুমাত্র তাঁর কথা বলার ভঙ্গি বা যুক্তি নির্ভর সমালোচনার জন্যই নয়, বরং তিনি যা বিশ্বাস করেন, তা স্পষ্ট ও নির্ভীকভাবে প্রকাশ করার জন্য। তাঁর ভিডিও, আর্টিকেল এবং বক্তৃতাগুলোতে ফুটে ওঠে বর্তমান সময়ের বাংলাদেশি রাজনীতির কঠোর বিশ্লেষণ।

    তিনি বলেন, “গণতন্ত্র ছাড়া কোনো জাতি এগোতে পারে না।” এই সরল ও দৃঢ় অবস্থান তাঁকে তরুণদের মাঝে এক আইকন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। তাঁর সাহসী বক্তব্য, চমৎকার রসবোধ এবং হাস্যরসাত্মক উপস্থাপনা মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছে। তরুণ প্রজন্মের একটি বড় অংশ মনে করে, পিনাকী ভট্টাচার্য বর্তমান প্রেক্ষাপটে এমন একজন ব্যক্তি, যিনি তাদের মনের ভাষায় কথা বলেন।

    পিনাকী ভট্টাচার্যের চিন্তাধারা
    পিনাকী ভট্টাচার্য বিশ্বাস করেন, একটি দেশের উন্নয়ন নির্ভর করে সুষ্ঠু গণতন্ত্র এবং বাকস্বাধীনতার উপর। তিনি বলেন, “আমরা ভালো সম্পর্ক চাই, তবে তা হতে হবে সমতার ভিত্তিতে।” তার এই বক্তব্য আন্তর্জাতিক সম্পর্ক এবং জাতীয় রাজনীতির ক্ষেত্রে স্পষ্ট বার্তা দেয়।

    তাঁর আরেকটি বড় গুণ হচ্ছে সাধারণ মানুষের মনস্তত্ত্ব বোঝার ক্ষমতা। তিনি জানেন কীভাবে মানুষের অসন্তোষ ও হতাশা গুলোকে শব্দের মাধ্যমে প্রকাশ করতে হয়। পিনাকী যখন আওয়ামী লীগ সরকারের ফ্যাসিস্ট আচরণ, দুর্নীতি এবং ভোটাধিকারহীনতার বিরুদ্ধে সমালোচনা করেন, তখন তাঁর কথা অনেকের কাছে নিছক সমালোচনা নয়, বরং এটি মানুষের অন্তরের কণ্ঠস্বর।

    কেন পিনাকী ভট্টাচার্য এত গুরুত্বপূর্ণ?
    বাংলাদেশে যেখানে ফ্যাসিজম এবং বাকস্বাধীনতাহীনতার অভিযোগ ক্রমেই বাড়ছে, সেখানে পিনাকী ভট্টাচার্যের মতো একজন স্পষ্টভাষী সমালোচক সময়ের দাবী। তাঁর সমালোচনা শুধুমাত্র ক্ষমতাসীন দলের সীমাবদ্ধ নয়। তিনি দেশের উন্নয়ন, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার সুষ্ঠু কার্যক্রম এবং সাধারণ মানুষের অধিকার নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। তাঁর বক্তব্যে যুক্তি এবং তথ্যের এমন সমন্বয় থাকে, যা সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে পণ্ডিত ব্যক্তিরাও মনোযোগ দিয়ে শোনেন।

    কীভাবে পিনাকী তরুণদের আইডল হয়ে উঠলেন?
    বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের একটি বড় অংশ আজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের উপর নির্ভরশীল। পিনাকী ভট্টাচার্য এই মাধ্যমকে ব্যবহার করে তাদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছেন। তাঁর ভিডিওগুলোতে তরুণ প্রজন্ম তাদের নিজেদের সমস্যার প্রতিচ্ছবি দেখতে পায়। তাঁর স্পষ্টবাদিতা, সাহসিকতা এবং মানবাধিকারের প্রতি অঙ্গীকার তাঁকে তরুণদের কাছে আরো আকর্ষণীয় করে তুলেছে।

    পিনাকী ভট্টাচার্য এবং আওয়ামী লীগ সরকারের সম্পর্ক
    পিনাকী ভট্টাচার্যের সবচেয়ে বড় সমালোচনা আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতি। তিনি মনে করেন, আওয়ামী লীগ সরকার গণতন্ত্র এবং মানুষের মৌলিক অধিকার হরণ করেছে। তাঁর মতে, “একটি শক্তিশালী ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার জন্য আমাদের সম্মিলিত প্রয়াস প্রয়োজন।” এই বক্তব্য থেকেই বোঝা যায়, তিনি শুধুমাত্র সমালোচক নন; বরং একটি সুষ্ঠু এবং স্বাধীন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখেন।

    ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য পিনাকীর বার্তা
    পিনাকী ভট্টাচার্যের বার্তা খুবই পরিষ্কার — “সংকীর্ণতা ছেড়ে সবাইকে নিয়ে কাজ করতে হবে।” তরুণ প্রজন্মকে তিনি স্বপ্ন দেখান একটি গণতান্ত্রিক, মানবিক এবং ন্যায়পরায়ণ সমাজ গড়ার। তিনি বারবার বলেন, “দেশ আমাদের, পরিবর্তন আমাদের হাতেই সম্ভব।”

    পিনাকী ভট্টাচার্য একজন মানুষ, যিনি নিজের দেশের জন্য নিজের জীবনকে বাজি ধরেছেন। তাঁর কথায় যেমন যুক্তি আছে, তেমনি আছে তীব্র আবেগ। বাংলাদেশ থেকে হাজার মাইল দূরে থেকেও তিনি তাঁর দেশের মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। পিনাকী ভট্টাচার্য শুধু একজন সমালোচক নন; তিনি বাংলাদেশের তরুণদের অনুপ্রেরণার প্রতীক। তাঁর মতো মানুষের প্রয়োজন প্রতিটি সময়ে, প্রতিটি সমাজে।

    লেখক: আব্দুল্লাহ আল মামুন
    লেখক ও সাংবাদিক
    পিনাকী ভট্টাচার্য: গণতন্ত্রের কণ্ঠস্বর ও তরুণ প্রজন্মের আইডল কে এই পিনাকী ভট্টাচার্য? পিনাকী ভট্টাচার্য, এক নামেই যাকে চেনেন লাখো তরুণ-তরুণী। বাংলাদেশ থেকে বাধ্য হয়ে ফ্রান্সে নির্বাসিত এই অকুতোভয় ব্যক্তি নিজেকে পরিচয় দেন একজন লেখক, মানবাধিকার কর্মী এবং স্বাধীন কণ্ঠস্বর হিসেবে। তাঁর জন্ম ও বেড়ে ওঠা বাংলাদেশের মাটিতে, হিন্দু সনাতন ধর্মাবলম্বী হলেও তাঁর রাজনৈতিক আদর্শ বামপন্থী। তিনি এমন এক নাম যিনি নিজের চিন্তা ও আদর্শের জন্য নিজের দেশ ছেড়ে প্রবাসে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছেন। বর্তমানে তিনি ফ্রান্সে রিফিউজি হিসেবে অবস্থান করছেন। কিন্তু সেখান থেকেই তিনি হয়ে উঠেছেন বাংলাদেশের গণতন্ত্র এবং ভোটাধিকারের জন্য সংগ্রামী কণ্ঠ। কীভাবে তিনি জনপ্রিয় হলেন? পিনাকী ভট্টাচার্যের জনপ্রিয়তা শুধুমাত্র তাঁর কথা বলার ভঙ্গি বা যুক্তি নির্ভর সমালোচনার জন্যই নয়, বরং তিনি যা বিশ্বাস করেন, তা স্পষ্ট ও নির্ভীকভাবে প্রকাশ করার জন্য। তাঁর ভিডিও, আর্টিকেল এবং বক্তৃতাগুলোতে ফুটে ওঠে বর্তমান সময়ের বাংলাদেশি রাজনীতির কঠোর বিশ্লেষণ। তিনি বলেন, “গণতন্ত্র ছাড়া কোনো জাতি এগোতে পারে না।” এই সরল ও দৃঢ় অবস্থান তাঁকে তরুণদের মাঝে এক আইকন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। তাঁর সাহসী বক্তব্য, চমৎকার রসবোধ এবং হাস্যরসাত্মক উপস্থাপনা মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছে। তরুণ প্রজন্মের একটি বড় অংশ মনে করে, পিনাকী ভট্টাচার্য বর্তমান প্রেক্ষাপটে এমন একজন ব্যক্তি, যিনি তাদের মনের ভাষায় কথা বলেন। পিনাকী ভট্টাচার্যের চিন্তাধারা পিনাকী ভট্টাচার্য বিশ্বাস করেন, একটি দেশের উন্নয়ন নির্ভর করে সুষ্ঠু গণতন্ত্র এবং বাকস্বাধীনতার উপর। তিনি বলেন, “আমরা ভালো সম্পর্ক চাই, তবে তা হতে হবে সমতার ভিত্তিতে।” তার এই বক্তব্য আন্তর্জাতিক সম্পর্ক এবং জাতীয় রাজনীতির ক্ষেত্রে স্পষ্ট বার্তা দেয়। তাঁর আরেকটি বড় গুণ হচ্ছে সাধারণ মানুষের মনস্তত্ত্ব বোঝার ক্ষমতা। তিনি জানেন কীভাবে মানুষের অসন্তোষ ও হতাশা গুলোকে শব্দের মাধ্যমে প্রকাশ করতে হয়। পিনাকী যখন আওয়ামী লীগ সরকারের ফ্যাসিস্ট আচরণ, দুর্নীতি এবং ভোটাধিকারহীনতার বিরুদ্ধে সমালোচনা করেন, তখন তাঁর কথা অনেকের কাছে নিছক সমালোচনা নয়, বরং এটি মানুষের অন্তরের কণ্ঠস্বর। কেন পিনাকী ভট্টাচার্য এত গুরুত্বপূর্ণ? বাংলাদেশে যেখানে ফ্যাসিজম এবং বাকস্বাধীনতাহীনতার অভিযোগ ক্রমেই বাড়ছে, সেখানে পিনাকী ভট্টাচার্যের মতো একজন স্পষ্টভাষী সমালোচক সময়ের দাবী। তাঁর সমালোচনা শুধুমাত্র ক্ষমতাসীন দলের সীমাবদ্ধ নয়। তিনি দেশের উন্নয়ন, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার সুষ্ঠু কার্যক্রম এবং সাধারণ মানুষের অধিকার নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। তাঁর বক্তব্যে যুক্তি এবং তথ্যের এমন সমন্বয় থাকে, যা সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে পণ্ডিত ব্যক্তিরাও মনোযোগ দিয়ে শোনেন। কীভাবে পিনাকী তরুণদের আইডল হয়ে উঠলেন? বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের একটি বড় অংশ আজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের উপর নির্ভরশীল। পিনাকী ভট্টাচার্য এই মাধ্যমকে ব্যবহার করে তাদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছেন। তাঁর ভিডিওগুলোতে তরুণ প্রজন্ম তাদের নিজেদের সমস্যার প্রতিচ্ছবি দেখতে পায়। তাঁর স্পষ্টবাদিতা, সাহসিকতা এবং মানবাধিকারের প্রতি অঙ্গীকার তাঁকে তরুণদের কাছে আরো আকর্ষণীয় করে তুলেছে। পিনাকী ভট্টাচার্য এবং আওয়ামী লীগ সরকারের সম্পর্ক পিনাকী ভট্টাচার্যের সবচেয়ে বড় সমালোচনা আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতি। তিনি মনে করেন, আওয়ামী লীগ সরকার গণতন্ত্র এবং মানুষের মৌলিক অধিকার হরণ করেছে। তাঁর মতে, “একটি শক্তিশালী ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার জন্য আমাদের সম্মিলিত প্রয়াস প্রয়োজন।” এই বক্তব্য থেকেই বোঝা যায়, তিনি শুধুমাত্র সমালোচক নন; বরং একটি সুষ্ঠু এবং স্বাধীন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখেন। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য পিনাকীর বার্তা পিনাকী ভট্টাচার্যের বার্তা খুবই পরিষ্কার — “সংকীর্ণতা ছেড়ে সবাইকে নিয়ে কাজ করতে হবে।” তরুণ প্রজন্মকে তিনি স্বপ্ন দেখান একটি গণতান্ত্রিক, মানবিক এবং ন্যায়পরায়ণ সমাজ গড়ার। তিনি বারবার বলেন, “দেশ আমাদের, পরিবর্তন আমাদের হাতেই সম্ভব।” পিনাকী ভট্টাচার্য একজন মানুষ, যিনি নিজের দেশের জন্য নিজের জীবনকে বাজি ধরেছেন। তাঁর কথায় যেমন যুক্তি আছে, তেমনি আছে তীব্র আবেগ। বাংলাদেশ থেকে হাজার মাইল দূরে থেকেও তিনি তাঁর দেশের মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। পিনাকী ভট্টাচার্য শুধু একজন সমালোচক নন; তিনি বাংলাদেশের তরুণদের অনুপ্রেরণার প্রতীক। তাঁর মতো মানুষের প্রয়োজন প্রতিটি সময়ে, প্রতিটি সমাজে। লেখক: আব্দুল্লাহ আল মামুন লেখক ও সাংবাদিক
    0 Kommentare 0 Anteile 3KB Ansichten 0 Vorschau
  • https://www.youtube.com/watch?v=GOeG4GolNdM
    আমরা কার কাছে যাবো কোথায় যাবো এই দুনিয়ায় আমদের যাওয়ার কোন জায়গা নাই
    https://www.youtube.com/watch?v=GOeG4GolNdM আমরা কার কাছে যাবো কোথায় যাবো এই দুনিয়ায় আমদের যাওয়ার কোন জায়গা নাই
    0 Kommentare 0 Anteile 507 Ansichten 0 Vorschau
  • বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনীতি ও সামাজিক আন্দোলনের ইতিহাস অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুলের নাম ছাড়া অসম্পূর্ণ

    সাম্প্রতিক রাজনীতি ও সামাজিক আন্দোলনের ইতিহাস অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুলের নাম ছাড়া অসম্পূর্ণ থেকে যাবে। তরুণ ছাত্রদের নেতৃত্বে সংগঠিত গণঅভ্যুত্থানে মুরুব্বি হিসেবে সব সময় সামনে থেকে সাহসী ভূমিকা পালন করে তিনি দেশের সুশীল সমাজ ও ছাত্রদের কাছে এক অনুপ্রেরণা হয়ে উঠেছেন। তাঁর বুদ্ধিবৃত্তিক ভাবনা, নৈতিক অবস্থান এবং সাহসী রাজনৈতিক বিশ্লেষণ তাঁকে দেশের সর্বস্তরের মানুষের কাছে প্রিয় করে তুলেছে।

    কে এই আসিফ নজরুল?
    ১৯৬৬ সালের ১২ জানুয়ারি জন্ম নেওয়া আসিফ নজরুল একজন বহু-গুণে গুণান্বিত ব্যক্তিত্ব। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক, একজন লেখক, ঔপন্যাসিক, রাজনীতি-বিশ্লেষক, সংবিধান বিশেষজ্ঞ ও কলামিস্ট। তাঁর জন্মসূত্রে নাম মোঃ নজরুল ইসলাম। সাহসী রাজনৈতিক বিশ্লেষণ এবং সমাজের বৈষম্য দূরীকরণে তাঁর প্রতিশ্রুতি তাঁকে এক স্বতন্ত্র উচ্চতায় পৌঁছে দিয়েছে।

    শিক্ষাজীবন: শ্রেষ্ঠত্বের যাত্রা
    আসিফ নজরুল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগ থেকে ১৯৮৬ সালে স্নাতক এবং ১৯৮৭ সালে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর ১৯৯৯ সালে তিনি লন্ডনের স্কুল অফ ওরিয়েন্টাল অ্যান্ড আফ্রিকান স্টাডিজ (SOAS) থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। জার্মানির বন শহরে ইনভায়রনমেন্টাল ল’ সেন্টার থেকে পোস্ট-ডক্টরেট ফেলোশিপ অর্জন তাঁর শিক্ষাগত কৃতিত্বের এক উজ্জ্বল উদাহরণ।

    কর্মজীবন: শিক্ষক থেকে জাতীয় মুখপাত্র
    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা শুরু করার পূর্বে আসিফ নজরুল ‘বিচিত্রা’ এবং ‘সাপ্তাহিক ২০০০’-এ সাংবাদিক হিসেবে কাজ করেছেন। তাঁর সাংবাদিকতার সময় থেকেই তিনি স্পষ্টভাষী এবং সাহসী ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত। তিনি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে কনসালট্যান্ট হিসেবে কাজ করেছেন। তাঁর কাজের পরিধি শুধু দেশের ভেতরেই সীমাবদ্ধ নয়; বিবিসি, সিএনএন এবং আল জাজিরার মতো আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মেও তিনি সমাদৃত।

    লেখক পরিচিতি: কলমের সাহসী যোদ্ধা
    আসিফ নজরুলের কলম সবসময় সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে কথা বলে। তাঁর উল্লেখযোগ্য গবেষণাগ্রন্থগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘১/১১ সুশাসন বিতর্ক’, ‘যুদ্ধাপরাধীর বিচার: জাহানারা ইমামের চিঠি’, ‘আওয়ামী লীগের শাসনকাল’ এবং ‘সংবিধান বিতর্ক ১৯৭২: গণপরিষদের রাষ্ট্রভাবনা’। এ ছাড়া তিনি বেশ কিছু জনপ্রিয় উপন্যাস লিখেছেন, যেমন ‘নিষিদ্ধ কয়েকজন’, ‘ক্যাম্পাসের যুবক’, ‘পাপ’ এবং ‘অন্য আলোর দিন’। তাঁর স্মৃতিচারণমূলক গ্রন্থ ‘পিএইচডির গল্প’ তরুণ গবেষকদের কাছে অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করে।

    সাহসী পদক্ষেপ এবং সমালোচনার মুখোমুখি
    সত্যের পক্ষে কথা বলার কারণে আসিফ নজরুল বিভিন্ন সময়ে হুমকি ও প্রতিহিংসার শিকার হয়েছেন। ২০১২ সালে একটি টেলিভিশন টক-শোতে অগণতান্ত্রিক শক্তিকে উসকানি দেওয়ার অভিযোগে হাইকোর্ট তাঁকে তলব করে। ২০১৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁর অফিসকক্ষে আগুন দেওয়া হয়। এমনকি তাঁকে হত্যার হুমকিও দেওয়া হয়েছিল। তবে এসব প্রতিবন্ধকতা কখনোই তাঁর নৈতিক অবস্থানকে টলাতে পারেনি।

    ব্যক্তিগত জীবন: শৈল্পিক বন্ধন
    ব্যক্তিজীবনে আসিফ নজরুল জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের কন্যা শীলা আহমেদের স্বামী। তাদের বন্ধন শৈল্পিক এবং চিন্তাশীল এক জীবনধারার প্রতীক।

    কেন তিনি আজকের সময়ের আইকন?
    বর্তমান সময়ে যখন সুশীল সমাজের নীরবতা এবং ভীতিপ্রবণতা লক্ষ্য করা যায়, তখন আসিফ নজরুল সাহসিকতার প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছেন। তরুণ প্রজন্মের কাছে তিনি শুধু একজন শিক্ষক নন; তিনি এক আদর্শ, এক অনুপ্রেরণা। তাঁর চিন্তাধারা, লেখনী এবং সাহসী অবস্থান আমাদের বুঝিয়ে দেয় কীভাবে একজন মানুষ সমাজকে বদলে দিতে পারেন।

    ড. আসিফ নজরুল কেবল একজন ব্যক্তি নন; তিনি এক আন্দোলন, এক দর্শন এবং এক প্রজন্মের স্বপ্ন। তাঁকে আরও জানুন, তাঁর বই পড়ুন, তাঁর বক্তব্য শুনুন – কারণ তিনি আমাদের সময়ের একজন সত্যিকারের নায়ক।
    লেখক: আব্দুল্লাহ আল মামুন
    লেখক ও সাংবাদিক
    বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনীতি ও সামাজিক আন্দোলনের ইতিহাস অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুলের নাম ছাড়া অসম্পূর্ণ সাম্প্রতিক রাজনীতি ও সামাজিক আন্দোলনের ইতিহাস অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুলের নাম ছাড়া অসম্পূর্ণ থেকে যাবে। তরুণ ছাত্রদের নেতৃত্বে সংগঠিত গণঅভ্যুত্থানে মুরুব্বি হিসেবে সব সময় সামনে থেকে সাহসী ভূমিকা পালন করে তিনি দেশের সুশীল সমাজ ও ছাত্রদের কাছে এক অনুপ্রেরণা হয়ে উঠেছেন। তাঁর বুদ্ধিবৃত্তিক ভাবনা, নৈতিক অবস্থান এবং সাহসী রাজনৈতিক বিশ্লেষণ তাঁকে দেশের সর্বস্তরের মানুষের কাছে প্রিয় করে তুলেছে। কে এই আসিফ নজরুল? ১৯৬৬ সালের ১২ জানুয়ারি জন্ম নেওয়া আসিফ নজরুল একজন বহু-গুণে গুণান্বিত ব্যক্তিত্ব। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক, একজন লেখক, ঔপন্যাসিক, রাজনীতি-বিশ্লেষক, সংবিধান বিশেষজ্ঞ ও কলামিস্ট। তাঁর জন্মসূত্রে নাম মোঃ নজরুল ইসলাম। সাহসী রাজনৈতিক বিশ্লেষণ এবং সমাজের বৈষম্য দূরীকরণে তাঁর প্রতিশ্রুতি তাঁকে এক স্বতন্ত্র উচ্চতায় পৌঁছে দিয়েছে। শিক্ষাজীবন: শ্রেষ্ঠত্বের যাত্রা আসিফ নজরুল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগ থেকে ১৯৮৬ সালে স্নাতক এবং ১৯৮৭ সালে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর ১৯৯৯ সালে তিনি লন্ডনের স্কুল অফ ওরিয়েন্টাল অ্যান্ড আফ্রিকান স্টাডিজ (SOAS) থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। জার্মানির বন শহরে ইনভায়রনমেন্টাল ল’ সেন্টার থেকে পোস্ট-ডক্টরেট ফেলোশিপ অর্জন তাঁর শিক্ষাগত কৃতিত্বের এক উজ্জ্বল উদাহরণ। কর্মজীবন: শিক্ষক থেকে জাতীয় মুখপাত্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা শুরু করার পূর্বে আসিফ নজরুল ‘বিচিত্রা’ এবং ‘সাপ্তাহিক ২০০০’-এ সাংবাদিক হিসেবে কাজ করেছেন। তাঁর সাংবাদিকতার সময় থেকেই তিনি স্পষ্টভাষী এবং সাহসী ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত। তিনি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে কনসালট্যান্ট হিসেবে কাজ করেছেন। তাঁর কাজের পরিধি শুধু দেশের ভেতরেই সীমাবদ্ধ নয়; বিবিসি, সিএনএন এবং আল জাজিরার মতো আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মেও তিনি সমাদৃত। লেখক পরিচিতি: কলমের সাহসী যোদ্ধা আসিফ নজরুলের কলম সবসময় সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে কথা বলে। তাঁর উল্লেখযোগ্য গবেষণাগ্রন্থগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘১/১১ সুশাসন বিতর্ক’, ‘যুদ্ধাপরাধীর বিচার: জাহানারা ইমামের চিঠি’, ‘আওয়ামী লীগের শাসনকাল’ এবং ‘সংবিধান বিতর্ক ১৯৭২: গণপরিষদের রাষ্ট্রভাবনা’। এ ছাড়া তিনি বেশ কিছু জনপ্রিয় উপন্যাস লিখেছেন, যেমন ‘নিষিদ্ধ কয়েকজন’, ‘ক্যাম্পাসের যুবক’, ‘পাপ’ এবং ‘অন্য আলোর দিন’। তাঁর স্মৃতিচারণমূলক গ্রন্থ ‘পিএইচডির গল্প’ তরুণ গবেষকদের কাছে অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করে। সাহসী পদক্ষেপ এবং সমালোচনার মুখোমুখি সত্যের পক্ষে কথা বলার কারণে আসিফ নজরুল বিভিন্ন সময়ে হুমকি ও প্রতিহিংসার শিকার হয়েছেন। ২০১২ সালে একটি টেলিভিশন টক-শোতে অগণতান্ত্রিক শক্তিকে উসকানি দেওয়ার অভিযোগে হাইকোর্ট তাঁকে তলব করে। ২০১৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁর অফিসকক্ষে আগুন দেওয়া হয়। এমনকি তাঁকে হত্যার হুমকিও দেওয়া হয়েছিল। তবে এসব প্রতিবন্ধকতা কখনোই তাঁর নৈতিক অবস্থানকে টলাতে পারেনি। ব্যক্তিগত জীবন: শৈল্পিক বন্ধন ব্যক্তিজীবনে আসিফ নজরুল জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের কন্যা শীলা আহমেদের স্বামী। তাদের বন্ধন শৈল্পিক এবং চিন্তাশীল এক জীবনধারার প্রতীক। কেন তিনি আজকের সময়ের আইকন? বর্তমান সময়ে যখন সুশীল সমাজের নীরবতা এবং ভীতিপ্রবণতা লক্ষ্য করা যায়, তখন আসিফ নজরুল সাহসিকতার প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছেন। তরুণ প্রজন্মের কাছে তিনি শুধু একজন শিক্ষক নন; তিনি এক আদর্শ, এক অনুপ্রেরণা। তাঁর চিন্তাধারা, লেখনী এবং সাহসী অবস্থান আমাদের বুঝিয়ে দেয় কীভাবে একজন মানুষ সমাজকে বদলে দিতে পারেন। ড. আসিফ নজরুল কেবল একজন ব্যক্তি নন; তিনি এক আন্দোলন, এক দর্শন এবং এক প্রজন্মের স্বপ্ন। তাঁকে আরও জানুন, তাঁর বই পড়ুন, তাঁর বক্তব্য শুনুন – কারণ তিনি আমাদের সময়ের একজন সত্যিকারের নায়ক। লেখক: আব্দুল্লাহ আল মামুন লেখক ও সাংবাদিক
    0 Kommentare 0 Anteile 3KB Ansichten 0 Vorschau
  • বিএনপি সব জরিপে এগিয়ে, তবে কঠিন চ্যালেঞ্জ সামনে! II Bangladesh Election Polls & BNP Challenges
    বিএনপি সব জরিপে এগিয়ে, তবে কঠিন চ্যালেঞ্জ সামনে! II Bangladesh Election Polls & BNP Challenges
    0 Kommentare 0 Anteile 542 Ansichten 0 Vorschau
  • আসিফ নজরুল মন্ত্রণালয়ের কাজ বাদ দিয়ে ইউটিউবারদের পেছনে দৌড়াচ্ছেন৷
    আসিফ নজরুল মন্ত্রণালয়ের কাজ বাদ দিয়ে ইউটিউবারদের পেছনে দৌড়াচ্ছেন৷
    0 Kommentare 0 Anteile 668 Ansichten 0 Vorschau
  • 0 Kommentare 0 Anteile 216 Ansichten 0 Vorschau
  • 0 Kommentare 0 Anteile 180 Ansichten 0 Vorschau
  • Truth
    1
    0 Kommentare 0 Anteile 179 Ansichten 0 Vorschau