বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নতুন করে আশার আলো দেখাচ্ছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)-এর হিসাব অনুযায়ী, দেশের রিজার্ভ ১৯.২০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। যদিও বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে এই পরিমাণ ২৪.৭৫ বিলিয়ন ডলার।
বিশ্বব্যাংকের ১ বিলিয়ন ডলারের ঋণ পেলে ডিসেম্বরেই রিজার্ভের পরিমাণ ২০ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অতিক্রম করবে বলে আশাবাদী অর্থনীতিবিদরা।
আকুর বিল পরিশোধের পরেও রিজার্ভ বেড়েছে
১১ নভেম্বর এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) মাধ্যমে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসের আমদানি ব্যয়ের জন্য ১.৫০ বিলিয়ন ডলার পরিশোধের পর রিজার্ভ সাময়িকভাবে ১৮.৪৫ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে। তবে প্রবাসী আয়ের ইতিবাচক ধারা ও রপ্তানি বৃদ্ধির ফলে মাস না পেরোতেই তা আবার ১৯ বিলিয়ন ডলারের ঘর অতিক্রম করে।
রিজার্ভের তিন স্তরের হিসাব
বাংলাদেশ ব্যাংক রিজার্ভের তিন ধরনের হিসাব রাখে:
মোট রিজার্ভ: যেখানে তৈরি পোশাক শিল্পের উদ্যোক্তাদের জন্য সহজ শর্তের ঋণসহ অন্যান্য তহবিল অন্তর্ভুক্ত।
আইএমএফ পদ্ধতির রিজার্ভ: তহবিল বা ঋণের অর্থ বাদ দিয়ে হিসাব করা হয়।
ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ: বর্তমানে এটি ১৪ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
রিজার্ভের বর্তমান অবস্থা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
রিজার্ভের বর্তমান পরিমাণ দেশের তিন মাসের ন্যূনতম আমদানি ব্যয় মেটানোর জন্য প্রয়োজনীয় সীমায় রয়েছে। তবে অতীতে কিছু সময় রিজার্ভ ১৯ বিলিয়নের নিচে নেমে আসার পর ডলার ক্রয় ও বিদেশি ঋণের মাধ্যমে তা পুনরুদ্ধার করা হয়েছিল।
বর্তমান সরকার বৈদেশিক ঋণ ছাড়াই রিজার্ভ বাড়ানোর কৌশলে কাজ করছে। এতে রেমিট্যান্স ও রপ্তানির ইতিবাচক প্রবাহ প্রধান ভূমিকা রাখছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হোসনে আরা শিখা বলেন, "রিজার্ভ একটি চলমান প্রক্রিয়া। বাড়া-কমা স্বাভাবিক। তবে আমরা আশাবাদী, প্রবাসী আয়ের প্রবাহ ও রপ্তানি বৃদ্ধির মাধ্যমে রিজার্ভ শিগগিরই ২০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হবে।"
বিশ্বব্যাংকের ঋণ: সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত
বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে ১ বিলিয়ন ডলারের ঋণ পেলে ডিসেম্বর মাসেই দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে। অর্থনীতির এই পুনরুজ্জীবন দেশকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারে বলে আশা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
নতুন মাইলফলক ছোঁয়ার অপেক্ষায় বাংলাদেশ!
বিশ্বব্যাংকের ১ বিলিয়ন ডলারের ঋণ পেলে ডিসেম্বরেই রিজার্ভের পরিমাণ ২০ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অতিক্রম করবে বলে আশাবাদী অর্থনীতিবিদরা।
আকুর বিল পরিশোধের পরেও রিজার্ভ বেড়েছে
১১ নভেম্বর এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) মাধ্যমে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসের আমদানি ব্যয়ের জন্য ১.৫০ বিলিয়ন ডলার পরিশোধের পর রিজার্ভ সাময়িকভাবে ১৮.৪৫ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে। তবে প্রবাসী আয়ের ইতিবাচক ধারা ও রপ্তানি বৃদ্ধির ফলে মাস না পেরোতেই তা আবার ১৯ বিলিয়ন ডলারের ঘর অতিক্রম করে।
রিজার্ভের তিন স্তরের হিসাব
বাংলাদেশ ব্যাংক রিজার্ভের তিন ধরনের হিসাব রাখে:
মোট রিজার্ভ: যেখানে তৈরি পোশাক শিল্পের উদ্যোক্তাদের জন্য সহজ শর্তের ঋণসহ অন্যান্য তহবিল অন্তর্ভুক্ত।
আইএমএফ পদ্ধতির রিজার্ভ: তহবিল বা ঋণের অর্থ বাদ দিয়ে হিসাব করা হয়।
ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ: বর্তমানে এটি ১৪ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
রিজার্ভের বর্তমান অবস্থা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
রিজার্ভের বর্তমান পরিমাণ দেশের তিন মাসের ন্যূনতম আমদানি ব্যয় মেটানোর জন্য প্রয়োজনীয় সীমায় রয়েছে। তবে অতীতে কিছু সময় রিজার্ভ ১৯ বিলিয়নের নিচে নেমে আসার পর ডলার ক্রয় ও বিদেশি ঋণের মাধ্যমে তা পুনরুদ্ধার করা হয়েছিল।
বর্তমান সরকার বৈদেশিক ঋণ ছাড়াই রিজার্ভ বাড়ানোর কৌশলে কাজ করছে। এতে রেমিট্যান্স ও রপ্তানির ইতিবাচক প্রবাহ প্রধান ভূমিকা রাখছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হোসনে আরা শিখা বলেন, "রিজার্ভ একটি চলমান প্রক্রিয়া। বাড়া-কমা স্বাভাবিক। তবে আমরা আশাবাদী, প্রবাসী আয়ের প্রবাহ ও রপ্তানি বৃদ্ধির মাধ্যমে রিজার্ভ শিগগিরই ২০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হবে।"
বিশ্বব্যাংকের ঋণ: সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত
বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে ১ বিলিয়ন ডলারের ঋণ পেলে ডিসেম্বর মাসেই দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে। অর্থনীতির এই পুনরুজ্জীবন দেশকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারে বলে আশা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
নতুন মাইলফলক ছোঁয়ার অপেক্ষায় বাংলাদেশ!
বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নতুন করে আশার আলো দেখাচ্ছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)-এর হিসাব অনুযায়ী, দেশের রিজার্ভ ১৯.২০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। যদিও বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে এই পরিমাণ ২৪.৭৫ বিলিয়ন ডলার।
বিশ্বব্যাংকের ১ বিলিয়ন ডলারের ঋণ পেলে ডিসেম্বরেই রিজার্ভের পরিমাণ ২০ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অতিক্রম করবে বলে আশাবাদী অর্থনীতিবিদরা।
আকুর বিল পরিশোধের পরেও রিজার্ভ বেড়েছে
১১ নভেম্বর এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) মাধ্যমে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসের আমদানি ব্যয়ের জন্য ১.৫০ বিলিয়ন ডলার পরিশোধের পর রিজার্ভ সাময়িকভাবে ১৮.৪৫ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে। তবে প্রবাসী আয়ের ইতিবাচক ধারা ও রপ্তানি বৃদ্ধির ফলে মাস না পেরোতেই তা আবার ১৯ বিলিয়ন ডলারের ঘর অতিক্রম করে।
রিজার্ভের তিন স্তরের হিসাব
বাংলাদেশ ব্যাংক রিজার্ভের তিন ধরনের হিসাব রাখে:
মোট রিজার্ভ: যেখানে তৈরি পোশাক শিল্পের উদ্যোক্তাদের জন্য সহজ শর্তের ঋণসহ অন্যান্য তহবিল অন্তর্ভুক্ত।
আইএমএফ পদ্ধতির রিজার্ভ: তহবিল বা ঋণের অর্থ বাদ দিয়ে হিসাব করা হয়।
ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ: বর্তমানে এটি ১৪ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
রিজার্ভের বর্তমান অবস্থা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
রিজার্ভের বর্তমান পরিমাণ দেশের তিন মাসের ন্যূনতম আমদানি ব্যয় মেটানোর জন্য প্রয়োজনীয় সীমায় রয়েছে। তবে অতীতে কিছু সময় রিজার্ভ ১৯ বিলিয়নের নিচে নেমে আসার পর ডলার ক্রয় ও বিদেশি ঋণের মাধ্যমে তা পুনরুদ্ধার করা হয়েছিল।
বর্তমান সরকার বৈদেশিক ঋণ ছাড়াই রিজার্ভ বাড়ানোর কৌশলে কাজ করছে। এতে রেমিট্যান্স ও রপ্তানির ইতিবাচক প্রবাহ প্রধান ভূমিকা রাখছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হোসনে আরা শিখা বলেন, "রিজার্ভ একটি চলমান প্রক্রিয়া। বাড়া-কমা স্বাভাবিক। তবে আমরা আশাবাদী, প্রবাসী আয়ের প্রবাহ ও রপ্তানি বৃদ্ধির মাধ্যমে রিজার্ভ শিগগিরই ২০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হবে।"
বিশ্বব্যাংকের ঋণ: সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত
বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে ১ বিলিয়ন ডলারের ঋণ পেলে ডিসেম্বর মাসেই দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে। অর্থনীতির এই পুনরুজ্জীবন দেশকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারে বলে আশা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
নতুন মাইলফলক ছোঁয়ার অপেক্ষায় বাংলাদেশ!
0 Комментарии
0 Поделились
703 Просмотры
0 предпросмотр