এরশাদের পার্লামেন্টের বিরোধী দলীয় নেত্রী জননেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ
হাসিনা তার নিশান পেট্রল জিপের একপাশে জাতীয় পতাকা অন্যপাশে দলীয়
(আওয়ামী লীগ) পতাকা লাগিয়ে তার (শেখ হাসিনার) নিজ জন্মভ‚মি এবং পিত্রালয়
টুঙ্গিপাড়ায় এলেন। পরদিন সকালবেলা গ্রামের এক জুনিয়র হাই স্কুলের শিক্ষকরা
তাঁদের স্কুল পরিদর্শনের জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনাকে আমন্ত্রণ জানালে তিনি
আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন। এক বিকেলে দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা উক্ত স্কুল পরিদর্শনে
যান। গ্রামের পথ, মাটির পথ। সেই পথে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা যাচ্ছে। মাইল
খানেক যাওয়ার পর দেখা গেল স্কুল। একটি মাঠ তার তিন দিকে লম্বা তিনটি বড়
টিনের ঘর। তিনটি ঘরের দু’টিই অর্ধেকের বেশি ভেঙ্গে পড়ে আছে। একটি ভালো
আছে। এই ভালো ঘরটি বেশি দিন হয়নি তৈরি হয়েছে। আর ভাঙ্গা দু’টি ঘর
জরাজীর্ণ হয়ে ভেঙ্গে পড়েছে। কেউ নেই দেখার তা বোঝাই যাচ্ছে। দূর থেকে দেখা
যাচ্ছে এবং শোনা যাচ্ছে স্কুলের মাঠে পাঁচ সাত’শ শিশু-কিশোর এবং বালক লাইন
দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে এবং শ্লোগান দিচ্ছে জয় শেখ হাসিনা। জয় বঙ্গবন্ধু। বলতে
গেলে এদের কারো গায়ে জামা নেই। মাঝে মাঝে কেউ কেউ আছে সম্পূর্ণ বিবস্ত্র।
অর্থাৎ গায়ে জামা তো নেই–ই পরনের প্যান্টও নেই। সম্পূর্ণ উলঙ্গ হয়েই লাইনে
দাঁড়িয়ে আছে। আর তীব্র কণ্ঠে শ্লোগান দিচ্ছে জয় শেখ হাসিনা, জয় জাতীর পিতা
শেখ মুজিব।
ভেঙ্গে পড়ে থাকা স্কুল ঘর। আর সেই স্কুল মাঠেই দাঁড়িয়ে আছে পাঁচ সাত’শ
বস্ত্রহীন শিশু-কিশোর আর বালকের দল। এই হচ্ছে শেখ হাসিনার ও শেখ হাসিনার
পিতার জন্মভ‚মির চেহারা। শিক্ষালয় বিধ্বস্ত, গায়ে বস্ত্র নেই, এরা দিনে দিনে আরো
বড় হলে অন্ন পাবে কোথায়? দেখে গা শিউরে উঠল। হঠাৎ মনে হলো, আমাদের মাঝে তো বঙ্গবন্ধু কন্যা এরশাদের বিরোধী দলীয় নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা
আছেন। দেখি তিনি কী বলেন!
মাঠের এক কোণায় একটি জীর্ণ টেবিল, একটি চেয়ার আর একটি মাইক
লাগানো আছে। বিরোধী দলীয় নেত্রী ধীরে ধীরে এই টেবিলের সামনে এলেন, কিন্তু
চেয়ারে বসলেন না। সরাসরি মাইকে বক্তব্য শুরু করলেন। তিনি ভাঙ্গা বিধ্বস্ত
শিক্ষালয়ের কথা বললেন না, বললেন না বালকদের বস্ত্রহীনতার কথা, বললেন না
ভবিষ্যতের অন্ন সংস্থানের কথা। অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা এসব তিনি কিছুই বললেন না।
তিনি বললেন, এত বড় মাঠ! এত বড় মাঠের কথা শহরের ছেলেরা তো চিন্তাই
করতে পারে না। মাঠ ভরে গাছ লাগিয়ে দেবেন। অনেক গাছ লাগাবেন।
নেত্রীর সফর সঙ্গীদের মধ্য থেকে একজন বললেন, পেয়ারা গাছ লাগাবেন।
ছেলেরা খেতে পারবে।
সঙ্গে সঙ্গে বিরোধী দলীয় নেত্রী বললেন, হ্যাঁ হ্যাঁ, পেয়ারা গাছ লাগাবেন। এই
ছেলেরা খেতে পারবে। অতঃপর নেত্রী ফিরে এলেন তার নিজ বাড়িতে।
সামরিক একনায়ক জেনারেল এরশাদ একাধারে রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকার প্রধান।
জননেত্রী শেখ হাসিনা তার (এরশাদের) রাবার স্ট্যাম্প পার্লামেন্টের বিরোধী দলীয়
নেত্রী। অপরদিকে গৃহবধু বেগম খালেদা জিয়া আপোষহীন মনোভাব নিয়ে তার
সংগঠন বিএনপি’কে শক্ত ভীতের উপর দাঁড় করিয়ে একক আন্দোলনের চেষ্টায় রত।
জনগণের কাছে ধীরে ধীরে বেগম খালেদা জিয়া আপোষহীন নেত্রী হিসেবে ঠাঁই
পেতে শুরু করেছেন এবং মাঝে মাঝে আন্দোলনের কর্মসূচী দেয়াও আরম্ভ করেছেন।
বেগম জিয়ার আন্দোলনের কর্মসূচীর সঙ্গে তাল মিলিয়ে শেখ হাসিনাও কৌশলে
কর্মসূচী দিয়ে যাচ্ছেন
হাসিনা তার নিশান পেট্রল জিপের একপাশে জাতীয় পতাকা অন্যপাশে দলীয়
(আওয়ামী লীগ) পতাকা লাগিয়ে তার (শেখ হাসিনার) নিজ জন্মভ‚মি এবং পিত্রালয়
টুঙ্গিপাড়ায় এলেন। পরদিন সকালবেলা গ্রামের এক জুনিয়র হাই স্কুলের শিক্ষকরা
তাঁদের স্কুল পরিদর্শনের জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনাকে আমন্ত্রণ জানালে তিনি
আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন। এক বিকেলে দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা উক্ত স্কুল পরিদর্শনে
যান। গ্রামের পথ, মাটির পথ। সেই পথে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা যাচ্ছে। মাইল
খানেক যাওয়ার পর দেখা গেল স্কুল। একটি মাঠ তার তিন দিকে লম্বা তিনটি বড়
টিনের ঘর। তিনটি ঘরের দু’টিই অর্ধেকের বেশি ভেঙ্গে পড়ে আছে। একটি ভালো
আছে। এই ভালো ঘরটি বেশি দিন হয়নি তৈরি হয়েছে। আর ভাঙ্গা দু’টি ঘর
জরাজীর্ণ হয়ে ভেঙ্গে পড়েছে। কেউ নেই দেখার তা বোঝাই যাচ্ছে। দূর থেকে দেখা
যাচ্ছে এবং শোনা যাচ্ছে স্কুলের মাঠে পাঁচ সাত’শ শিশু-কিশোর এবং বালক লাইন
দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে এবং শ্লোগান দিচ্ছে জয় শেখ হাসিনা। জয় বঙ্গবন্ধু। বলতে
গেলে এদের কারো গায়ে জামা নেই। মাঝে মাঝে কেউ কেউ আছে সম্পূর্ণ বিবস্ত্র।
অর্থাৎ গায়ে জামা তো নেই–ই পরনের প্যান্টও নেই। সম্পূর্ণ উলঙ্গ হয়েই লাইনে
দাঁড়িয়ে আছে। আর তীব্র কণ্ঠে শ্লোগান দিচ্ছে জয় শেখ হাসিনা, জয় জাতীর পিতা
শেখ মুজিব।
ভেঙ্গে পড়ে থাকা স্কুল ঘর। আর সেই স্কুল মাঠেই দাঁড়িয়ে আছে পাঁচ সাত’শ
বস্ত্রহীন শিশু-কিশোর আর বালকের দল। এই হচ্ছে শেখ হাসিনার ও শেখ হাসিনার
পিতার জন্মভ‚মির চেহারা। শিক্ষালয় বিধ্বস্ত, গায়ে বস্ত্র নেই, এরা দিনে দিনে আরো
বড় হলে অন্ন পাবে কোথায়? দেখে গা শিউরে উঠল। হঠাৎ মনে হলো, আমাদের মাঝে তো বঙ্গবন্ধু কন্যা এরশাদের বিরোধী দলীয় নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা
আছেন। দেখি তিনি কী বলেন!
মাঠের এক কোণায় একটি জীর্ণ টেবিল, একটি চেয়ার আর একটি মাইক
লাগানো আছে। বিরোধী দলীয় নেত্রী ধীরে ধীরে এই টেবিলের সামনে এলেন, কিন্তু
চেয়ারে বসলেন না। সরাসরি মাইকে বক্তব্য শুরু করলেন। তিনি ভাঙ্গা বিধ্বস্ত
শিক্ষালয়ের কথা বললেন না, বললেন না বালকদের বস্ত্রহীনতার কথা, বললেন না
ভবিষ্যতের অন্ন সংস্থানের কথা। অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা এসব তিনি কিছুই বললেন না।
তিনি বললেন, এত বড় মাঠ! এত বড় মাঠের কথা শহরের ছেলেরা তো চিন্তাই
করতে পারে না। মাঠ ভরে গাছ লাগিয়ে দেবেন। অনেক গাছ লাগাবেন।
নেত্রীর সফর সঙ্গীদের মধ্য থেকে একজন বললেন, পেয়ারা গাছ লাগাবেন।
ছেলেরা খেতে পারবে।
সঙ্গে সঙ্গে বিরোধী দলীয় নেত্রী বললেন, হ্যাঁ হ্যাঁ, পেয়ারা গাছ লাগাবেন। এই
ছেলেরা খেতে পারবে। অতঃপর নেত্রী ফিরে এলেন তার নিজ বাড়িতে।
সামরিক একনায়ক জেনারেল এরশাদ একাধারে রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকার প্রধান।
জননেত্রী শেখ হাসিনা তার (এরশাদের) রাবার স্ট্যাম্প পার্লামেন্টের বিরোধী দলীয়
নেত্রী। অপরদিকে গৃহবধু বেগম খালেদা জিয়া আপোষহীন মনোভাব নিয়ে তার
সংগঠন বিএনপি’কে শক্ত ভীতের উপর দাঁড় করিয়ে একক আন্দোলনের চেষ্টায় রত।
জনগণের কাছে ধীরে ধীরে বেগম খালেদা জিয়া আপোষহীন নেত্রী হিসেবে ঠাঁই
পেতে শুরু করেছেন এবং মাঝে মাঝে আন্দোলনের কর্মসূচী দেয়াও আরম্ভ করেছেন।
বেগম জিয়ার আন্দোলনের কর্মসূচীর সঙ্গে তাল মিলিয়ে শেখ হাসিনাও কৌশলে
কর্মসূচী দিয়ে যাচ্ছেন
এরশাদের পার্লামেন্টের বিরোধী দলীয় নেত্রী জননেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ
হাসিনা তার নিশান পেট্রল জিপের একপাশে জাতীয় পতাকা অন্যপাশে দলীয়
(আওয়ামী লীগ) পতাকা লাগিয়ে তার (শেখ হাসিনার) নিজ জন্মভ‚মি এবং পিত্রালয়
টুঙ্গিপাড়ায় এলেন। পরদিন সকালবেলা গ্রামের এক জুনিয়র হাই স্কুলের শিক্ষকরা
তাঁদের স্কুল পরিদর্শনের জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনাকে আমন্ত্রণ জানালে তিনি
আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন। এক বিকেলে দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা উক্ত স্কুল পরিদর্শনে
যান। গ্রামের পথ, মাটির পথ। সেই পথে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা যাচ্ছে। মাইল
খানেক যাওয়ার পর দেখা গেল স্কুল। একটি মাঠ তার তিন দিকে লম্বা তিনটি বড়
টিনের ঘর। তিনটি ঘরের দু’টিই অর্ধেকের বেশি ভেঙ্গে পড়ে আছে। একটি ভালো
আছে। এই ভালো ঘরটি বেশি দিন হয়নি তৈরি হয়েছে। আর ভাঙ্গা দু’টি ঘর
জরাজীর্ণ হয়ে ভেঙ্গে পড়েছে। কেউ নেই দেখার তা বোঝাই যাচ্ছে। দূর থেকে দেখা
যাচ্ছে এবং শোনা যাচ্ছে স্কুলের মাঠে পাঁচ সাত’শ শিশু-কিশোর এবং বালক লাইন
দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে এবং শ্লোগান দিচ্ছে জয় শেখ হাসিনা। জয় বঙ্গবন্ধু। বলতে
গেলে এদের কারো গায়ে জামা নেই। মাঝে মাঝে কেউ কেউ আছে সম্পূর্ণ বিবস্ত্র।
অর্থাৎ গায়ে জামা তো নেই–ই পরনের প্যান্টও নেই। সম্পূর্ণ উলঙ্গ হয়েই লাইনে
দাঁড়িয়ে আছে। আর তীব্র কণ্ঠে শ্লোগান দিচ্ছে জয় শেখ হাসিনা, জয় জাতীর পিতা
শেখ মুজিব।
ভেঙ্গে পড়ে থাকা স্কুল ঘর। আর সেই স্কুল মাঠেই দাঁড়িয়ে আছে পাঁচ সাত’শ
বস্ত্রহীন শিশু-কিশোর আর বালকের দল। এই হচ্ছে শেখ হাসিনার ও শেখ হাসিনার
পিতার জন্মভ‚মির চেহারা। শিক্ষালয় বিধ্বস্ত, গায়ে বস্ত্র নেই, এরা দিনে দিনে আরো
বড় হলে অন্ন পাবে কোথায়? দেখে গা শিউরে উঠল। হঠাৎ মনে হলো, আমাদের মাঝে তো বঙ্গবন্ধু কন্যা এরশাদের বিরোধী দলীয় নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা
আছেন। দেখি তিনি কী বলেন!
মাঠের এক কোণায় একটি জীর্ণ টেবিল, একটি চেয়ার আর একটি মাইক
লাগানো আছে। বিরোধী দলীয় নেত্রী ধীরে ধীরে এই টেবিলের সামনে এলেন, কিন্তু
চেয়ারে বসলেন না। সরাসরি মাইকে বক্তব্য শুরু করলেন। তিনি ভাঙ্গা বিধ্বস্ত
শিক্ষালয়ের কথা বললেন না, বললেন না বালকদের বস্ত্রহীনতার কথা, বললেন না
ভবিষ্যতের অন্ন সংস্থানের কথা। অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা এসব তিনি কিছুই বললেন না।
তিনি বললেন, এত বড় মাঠ! এত বড় মাঠের কথা শহরের ছেলেরা তো চিন্তাই
করতে পারে না। মাঠ ভরে গাছ লাগিয়ে দেবেন। অনেক গাছ লাগাবেন।
নেত্রীর সফর সঙ্গীদের মধ্য থেকে একজন বললেন, পেয়ারা গাছ লাগাবেন।
ছেলেরা খেতে পারবে।
সঙ্গে সঙ্গে বিরোধী দলীয় নেত্রী বললেন, হ্যাঁ হ্যাঁ, পেয়ারা গাছ লাগাবেন। এই
ছেলেরা খেতে পারবে। অতঃপর নেত্রী ফিরে এলেন তার নিজ বাড়িতে।
সামরিক একনায়ক জেনারেল এরশাদ একাধারে রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকার প্রধান।
জননেত্রী শেখ হাসিনা তার (এরশাদের) রাবার স্ট্যাম্প পার্লামেন্টের বিরোধী দলীয়
নেত্রী। অপরদিকে গৃহবধু বেগম খালেদা জিয়া আপোষহীন মনোভাব নিয়ে তার
সংগঠন বিএনপি’কে শক্ত ভীতের উপর দাঁড় করিয়ে একক আন্দোলনের চেষ্টায় রত।
জনগণের কাছে ধীরে ধীরে বেগম খালেদা জিয়া আপোষহীন নেত্রী হিসেবে ঠাঁই
পেতে শুরু করেছেন এবং মাঝে মাঝে আন্দোলনের কর্মসূচী দেয়াও আরম্ভ করেছেন।
বেগম জিয়ার আন্দোলনের কর্মসূচীর সঙ্গে তাল মিলিয়ে শেখ হাসিনাও কৌশলে
কর্মসূচী দিয়ে যাচ্ছেন
0 Comments
0 Shares
207 Views
0 Reviews