বাংলাদেশের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি জাপানের
বাংলাদেশের চলমান সংস্কার কার্যক্রমে সমর্থন দেওয়ার পাশাপাশি অর্থনৈতিক উন্নয়নে জাপানি বিনিয়োগকারীরা তাদের অবস্থান বজায় রাখবেন বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি।
বুধবার ঢাকার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রদূত এই প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।
জাপানের তিন স্তম্ভের প্রতিশ্রুতি
রাষ্ট্রদূত কিমিনোরি বলেন, জাপান শান্তি ও স্থিতিশীলতা, অর্থনৈতিক সহযোগিতা এবং জনগণের মধ্যে সম্পর্ক জোরদারের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর করতে আগ্রহী।
তিনি আরও বলেন, “এই তিন স্তম্ভ ধরে আমরা সম্পর্কের উন্নয়নে কাজ চালিয়ে যাব।”
সংস্কার কার্যক্রমে জাপানের সমর্থন
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কার কার্যক্রমে টোকিওর দৃঢ় সমর্থনের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন রাষ্ট্রদূত। বিশেষ করে নির্বাচনি ব্যবস্থায় সংস্কারের প্রতি তাদের সমর্থনের কথা উল্লেখ করেন তিনি।
বিনিয়োগে আগ্রহ
অধ্যাপক ড. ইউনূস বাংলাদেশে জাপানি বিনিয়োগকারীদের অবস্থানকে ইতিবাচক উল্লেখ করে বলেন, “বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের জন্য সরকার যেসব সংস্কার কার্যক্রম চালাচ্ছে, তা বিনিয়োগকারীদের জন্য বিশেষ সুযোগ সৃষ্টি করছে।”
রাষ্ট্রদূত জানান, “জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের পরও কোনো জাপানি কোম্পানি বাংলাদেশ ত্যাগ করেনি, বরং তারা এখানে থাকতে আগ্রহী।”
রোহিঙ্গা সংকট ও আন্তর্জাতিক সম্মেলন
রোহিঙ্গা ইস্যুতে অধ্যাপক ইউনূসের উদ্যোগের প্রশংসা করে রাষ্ট্রদূত কিমিনোরি বলেন, জাপান এ বিষয়ে বাংলাদেশকে দৃঢ় সমর্থন দিয়ে আসছে।
অধ্যাপক ইউনূস রাখাইন রাজ্যে জাতিসংঘ গ্যারান্টিযুক্ত একটি নিরাপদ এলাকা প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানান, যা বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের সাময়িক পুনর্বাসনের সুযোগ সৃষ্টি করবে।
উচ্চ পর্যায়ের আমন্ত্রণ
রাষ্ট্রদূত প্রধান উপদেষ্টাকে নিক্কেইয়ের বার্ষিক সম্মেলনে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানান, যেখানে জাপানের প্রধানমন্ত্রীও বক্তব্য রাখবেন। তিনি বলেন, “এই সম্মেলন বাংলাদেশের জন্য জাপানের শীর্ষ কোম্পানিগুলোর সঙ্গে বিনিয়োগ আলোচনা চালানোর বড় একটি সুযোগ।”
উভয় দেশের মধ্যে সম্পর্কের প্রশংসা করে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, “বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্ক সবসময়ই শক্তিশালী ছিল, এবং এটি ভবিষ্যতেও থাকবে।”
উপস্থিতি
সাক্ষাৎকালে এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক ও সিনিয়র সচিব লামিয়া মোরশেদও উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ ও জাপানের এই সম্পর্ক কেবল অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেই নয়, বরং শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে এক শক্তিশালী মৈত্রী হিসেবে বিবেচিত হবে।
বাংলাদেশের চলমান সংস্কার কার্যক্রমে সমর্থন দেওয়ার পাশাপাশি অর্থনৈতিক উন্নয়নে জাপানি বিনিয়োগকারীরা তাদের অবস্থান বজায় রাখবেন বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি।
বুধবার ঢাকার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রদূত এই প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।
জাপানের তিন স্তম্ভের প্রতিশ্রুতি
রাষ্ট্রদূত কিমিনোরি বলেন, জাপান শান্তি ও স্থিতিশীলতা, অর্থনৈতিক সহযোগিতা এবং জনগণের মধ্যে সম্পর্ক জোরদারের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর করতে আগ্রহী।
তিনি আরও বলেন, “এই তিন স্তম্ভ ধরে আমরা সম্পর্কের উন্নয়নে কাজ চালিয়ে যাব।”
সংস্কার কার্যক্রমে জাপানের সমর্থন
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কার কার্যক্রমে টোকিওর দৃঢ় সমর্থনের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন রাষ্ট্রদূত। বিশেষ করে নির্বাচনি ব্যবস্থায় সংস্কারের প্রতি তাদের সমর্থনের কথা উল্লেখ করেন তিনি।
বিনিয়োগে আগ্রহ
অধ্যাপক ড. ইউনূস বাংলাদেশে জাপানি বিনিয়োগকারীদের অবস্থানকে ইতিবাচক উল্লেখ করে বলেন, “বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের জন্য সরকার যেসব সংস্কার কার্যক্রম চালাচ্ছে, তা বিনিয়োগকারীদের জন্য বিশেষ সুযোগ সৃষ্টি করছে।”
রাষ্ট্রদূত জানান, “জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের পরও কোনো জাপানি কোম্পানি বাংলাদেশ ত্যাগ করেনি, বরং তারা এখানে থাকতে আগ্রহী।”
রোহিঙ্গা সংকট ও আন্তর্জাতিক সম্মেলন
রোহিঙ্গা ইস্যুতে অধ্যাপক ইউনূসের উদ্যোগের প্রশংসা করে রাষ্ট্রদূত কিমিনোরি বলেন, জাপান এ বিষয়ে বাংলাদেশকে দৃঢ় সমর্থন দিয়ে আসছে।
অধ্যাপক ইউনূস রাখাইন রাজ্যে জাতিসংঘ গ্যারান্টিযুক্ত একটি নিরাপদ এলাকা প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানান, যা বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের সাময়িক পুনর্বাসনের সুযোগ সৃষ্টি করবে।
উচ্চ পর্যায়ের আমন্ত্রণ
রাষ্ট্রদূত প্রধান উপদেষ্টাকে নিক্কেইয়ের বার্ষিক সম্মেলনে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানান, যেখানে জাপানের প্রধানমন্ত্রীও বক্তব্য রাখবেন। তিনি বলেন, “এই সম্মেলন বাংলাদেশের জন্য জাপানের শীর্ষ কোম্পানিগুলোর সঙ্গে বিনিয়োগ আলোচনা চালানোর বড় একটি সুযোগ।”
উভয় দেশের মধ্যে সম্পর্কের প্রশংসা করে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, “বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্ক সবসময়ই শক্তিশালী ছিল, এবং এটি ভবিষ্যতেও থাকবে।”
উপস্থিতি
সাক্ষাৎকালে এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক ও সিনিয়র সচিব লামিয়া মোরশেদও উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ ও জাপানের এই সম্পর্ক কেবল অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেই নয়, বরং শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে এক শক্তিশালী মৈত্রী হিসেবে বিবেচিত হবে।
বাংলাদেশের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি জাপানের
বাংলাদেশের চলমান সংস্কার কার্যক্রমে সমর্থন দেওয়ার পাশাপাশি অর্থনৈতিক উন্নয়নে জাপানি বিনিয়োগকারীরা তাদের অবস্থান বজায় রাখবেন বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি।
বুধবার ঢাকার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রদূত এই প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।
জাপানের তিন স্তম্ভের প্রতিশ্রুতি
রাষ্ট্রদূত কিমিনোরি বলেন, জাপান শান্তি ও স্থিতিশীলতা, অর্থনৈতিক সহযোগিতা এবং জনগণের মধ্যে সম্পর্ক জোরদারের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর করতে আগ্রহী।
তিনি আরও বলেন, “এই তিন স্তম্ভ ধরে আমরা সম্পর্কের উন্নয়নে কাজ চালিয়ে যাব।”
সংস্কার কার্যক্রমে জাপানের সমর্থন
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কার কার্যক্রমে টোকিওর দৃঢ় সমর্থনের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন রাষ্ট্রদূত। বিশেষ করে নির্বাচনি ব্যবস্থায় সংস্কারের প্রতি তাদের সমর্থনের কথা উল্লেখ করেন তিনি।
বিনিয়োগে আগ্রহ
অধ্যাপক ড. ইউনূস বাংলাদেশে জাপানি বিনিয়োগকারীদের অবস্থানকে ইতিবাচক উল্লেখ করে বলেন, “বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের জন্য সরকার যেসব সংস্কার কার্যক্রম চালাচ্ছে, তা বিনিয়োগকারীদের জন্য বিশেষ সুযোগ সৃষ্টি করছে।”
রাষ্ট্রদূত জানান, “জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের পরও কোনো জাপানি কোম্পানি বাংলাদেশ ত্যাগ করেনি, বরং তারা এখানে থাকতে আগ্রহী।”
রোহিঙ্গা সংকট ও আন্তর্জাতিক সম্মেলন
রোহিঙ্গা ইস্যুতে অধ্যাপক ইউনূসের উদ্যোগের প্রশংসা করে রাষ্ট্রদূত কিমিনোরি বলেন, জাপান এ বিষয়ে বাংলাদেশকে দৃঢ় সমর্থন দিয়ে আসছে।
অধ্যাপক ইউনূস রাখাইন রাজ্যে জাতিসংঘ গ্যারান্টিযুক্ত একটি নিরাপদ এলাকা প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানান, যা বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের সাময়িক পুনর্বাসনের সুযোগ সৃষ্টি করবে।
উচ্চ পর্যায়ের আমন্ত্রণ
রাষ্ট্রদূত প্রধান উপদেষ্টাকে নিক্কেইয়ের বার্ষিক সম্মেলনে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানান, যেখানে জাপানের প্রধানমন্ত্রীও বক্তব্য রাখবেন। তিনি বলেন, “এই সম্মেলন বাংলাদেশের জন্য জাপানের শীর্ষ কোম্পানিগুলোর সঙ্গে বিনিয়োগ আলোচনা চালানোর বড় একটি সুযোগ।”
উভয় দেশের মধ্যে সম্পর্কের প্রশংসা করে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, “বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্ক সবসময়ই শক্তিশালী ছিল, এবং এটি ভবিষ্যতেও থাকবে।”
উপস্থিতি
সাক্ষাৎকালে এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক ও সিনিয়র সচিব লামিয়া মোরশেদও উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ ও জাপানের এই সম্পর্ক কেবল অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেই নয়, বরং শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে এক শক্তিশালী মৈত্রী হিসেবে বিবেচিত হবে।
0 Commenti
0 condivisioni
980 Views
0 Anteprima